দুর্গাপুর

দুর্গাপুর শহর প্রসঙ্গে ভৌগোলিক অবস্থান, জনসংখ্যা, চতুর্থ বৃহত্তম শহর, ভারতের রূঢ়, বিধানচন্দ্র রায়ের মানসপুত্র, বিমাননগরী, নদনদী, ভূপ্রকৃতি, জলবায়ু, ছোটা চেরাপুঞ্জি, দুর্গাপুর ব্যারেজ, শিল্প যোগাযোগ, ভাষা, ধর্ম ও উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে জানবো।

দুর্গাপুর শহর

শহরদুর্গাপুর
জেলাপশ্চিম বর্ধমান
রাজ্যপশ্চিমবঙ্গ
দেশভারত
বিশেষ পরিচিতিভারতের রূঢ়
দুর্গাপুর শহর

ভূমিকা :- ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের পশ্চিম বর্ধমান জেলার একটি শহর ও পৌর কর্পোরেশনের অধীন এলাকা হল দুর্গাপুর। এটি পশ্চিমবঙ্গের চতুর্থ বৃহৎ মহানগর বা নগরাঞ্চল।

দুর্গাপুরের ভৌগোলিক অবস্থান

রাঢ় অঞ্চলে অবস্থিত শহর হল দুর্গাপুর। শহরটি ২৩.৪৮° উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৭.৩২° পূর্ব দ্রাঘিমাংশে অবস্থিত। সমুদ্র সমতল থেকে শহরটির গড় উচ্চতা হল ৬৫ মিটার।

দুর্গাপুরের জনসংখ্যা

বর্তমানে দুর্গাপুর শহরের জনসংখ্যা প্রায় ছয় লক্ষ। এখানে স্বাক্ষরতার হার ৮৭.৭০। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার থেকে দুর্গাপুর শহরের সাক্ষরতার হার বেশি।

চতুর্থ বৃহত্তম শহর দুর্গাপুর

এটি পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা, আসানসোল এবং শিলিগুড়ির পরে চতুর্থ বৃহত্তম শহর এবং পশ্চিমবঙ্গের একটি প্রধান শিল্প কেন্দ্র।

ভারতের রূঢ় দুর্গাপুর

দুর্গাপুর হল পূর্ব ভারতের একমাত্র শহর যেখানে একটি অপারেশনাল ড্রাই ডক আছে। দুর্গাপুরকে ‘ভারতের রূঢ়’ বলা হয়ে থাকে।

বিধানচন্দ্র রায়ের মানসপুত্র দুর্গাপুর

ডঃ বিধানচন্দ্র রায় -এর মানসপুত্র বলে পরিচিত এই শহর দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানাটির জন্য বিশ্বখ্যাত। এছাড়া এখানকার মিশ্র ইস্পাত কারখানাটিও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

বিমান নগরী দুর্গাপুর

দুর্গাপুরের শহরতলী অন্ডালে নির্মীত দুর্গাপুর এরোট্রোপোলিস বা বিমাননগরীটি হল ভারতবর্ষের প্রথম বিমাননগরী।

দুর্গাপুর শহরের গর্ব এন.আই.টি

দুর্গাপুর শহরের অন্যতম গর্ব হল এন.আই.টি বা ন্যাশনাল ইন্ষ্টিটিউট অব টেকনলজি। এই প্রতিষ্ঠানটি ভারত সরকারের নিয়ন্ত্রণাধীন একটি প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়।

দুর্গাপুরের নদনদী

দুর্গাপুর শহরটি দামোদর ও অজয় নদের অববাহিকা অঞ্চলে অবস্থিত। দুর্গাপুরের দক্ষিণে বাংলার দুঃখ নামে পরিচিত দামোদর নদ ও উত্তর সীমান্তে অজয় নদ প্রবহমান। এছাড়া শহরের ভিতর দিয়ে কুনুর, টুমনি, তামলা ও সিঙ্গারণ নামে ছোট নদী বয়ে গেছে। এগুলি অজয় নদ ও দামোদর নদের শাখানদী।

দুর্গাপুরের ভূপ্রকৃতি

  • (১) দুর্গাপুরের শহরের পূর্বাংশ গাঙ্গেয় বাংলার উর্বর সমভূমি অঞ্চলের অন্তর্গত। গঙ্গা ও তার শাখানদীর পলিমাটি দ্বারা এই অঞ্চলটি পরিবেষ্টিত। শহরের পশ্চিমদিকটি ছোটোনাগপুর মালভূমির পাদদেশ সন্নিবেষ্ট অঞ্চল যেখানকার মাটি তুলনামূলক ভাবে অনুর্বর, রুক্ষ, অসম ও তার রঙ হল লাল।
  • (২) গাঙ্গেয় সমভূমি অঞ্চল বহুফসলি এবং পশ্চিমবঙ্গের প্রধান ধান-উৎপাদনকারী অঞ্চল। পশ্চিমের মাটি তুলনামূলক ভাবে অনুর্বর হওয়ায় এই অঞ্চলটি শিল্পপ্রধান অঞ্চল। এই শিল্পাঞ্চলটি পশ্চিমবঙ্গের সর্ববৃহত্তম শিল্পাঞ্চল।

দুর্গাপুরের জলবায়ু

দুর্গাপুর কলকাতার গ্রীষ্মমন্ডলীয় আর্দ্র এবং শুষ্ক জলবায়ু এবং আরও উত্তরে আরও আর্দ্র উপক্রান্তীয় জলবায়ুর মধ্যে কিছুটা ক্রান্তিকালীন জলবায়ু অনুভব করে। গ্রীষ্মকাল অত্যন্ত গরম এবং শুষ্ক, বর্ষা মৌসুমে ভারী বৃষ্টিপাত হয় এবং শীতকাল শুষ্ক থাকে।

ছোটা চেরাপুঞ্জি দুর্গাপুর

সাম্প্রতিক বছরগুলিতে প্রতি বছর প্রায় পাঁচ মাস ভারী বৃষ্টিপাতের জন্য স্থানীয়রা প্রায়শই শহরটিকে ‘ছোটা চেরাপুঞ্জি’ হিসাবে উল্লেখ করে।

দুর্গাপুরের ভৌগোলিক আয়তন ও বিস্তৃতি

দুর্গাপুর শহরাঞ্চলের ভৌগোলিক আয়তন ১২৭.১ বর্গ কিমি। পূর্ব-পশ্চিমে শহরের বিস্তৃতি প্রায় ৪০ কিমি। উত্তর-দক্ষিণে শহরের বিস্তৃতি প্রায় ২২ কিমি। ভৌগোলিক বিস্তৃতি ও আয়তনের দিক থেকে দুর্গাপুর শহরাঞ্চল পশ্চিমবঙ্গের দ্বিতীয় ও পূর্বোত্তর ভারতের তৃতীয় বৃহত্তম শহরাঞ্চল।

সম্ভাবনাময় মহানগর অঞ্চল দুর্গাপুর

২০১১ সালের জনগণনা অনুসারে দুর্গাপুর শহরকে প্রথম শ্রেণীভুক্ত নগরাঞ্চলের মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। ভারতের অন্যতম সম্ভবনাময় মহানগর অঞ্চল দুর্গাপুর মেট্রোপলিটান এলাকা।

দুর্গাপুর ব্যারেজ

দুর্গাপুর ছিল ভারতের প্রধানমন্ত্রী (প্রাক্তন) জওহরলাল নেহরু এবং পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বিধানচন্দ্র রায়ের স্বপ্ন। দুর্গাপুরের প্রথম প্রকল্পটি ছিল দামোদর ভ্যালি কর্পোরেশনের দুর্গাপুর ব্যারেজ।

দুর্গাপুরের শিল্প

দুর্গাপুর ইস্পাত প্ল্যান্টটি ১৯৫৫ সালে ইংল্যান্ড -এর সহায়তায় এই অঞ্চলে প্রতিষ্ঠিত প্রথম PSU ছিল যা পরে SAIL দ্বারা পরিচালিত হয়েছিল। ১৯৬৫ সালে হিন্দুস্তান স্টিল লিমিটেড দ্বারা একটি অ্যালয় প্ল্যান্ট প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল যা SAIL অধিগ্রহণ করেছিল। ১৯৬৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় মাইনিং অ্যান্ড অ্যালাইড মেশিনারি কর্পোরেশন।

দুর্গাপুরের যোগাযোগ ব্যবস্থা

  • (১) সু-যোগাযোগ ব্যবস্থা-সম্পন্ন দুর্গাপুর শহর হল সমগ্র রাঢ়বাংলার প্রধান প্রবেশদ্বার। দামোদর ও অজয় নদের ওপর দুর্গাপুর ব্যারেজ ও অজয় সেতু নির্মিত হওয়ার পর, উত্তরবঙ্গ ও উত্তর-পূর্ব ভারতের সঙ্গে দক্ষিণবঙ্গ ও দক্ষিণ ভারতের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা সুদৃঢ় হয়েছে।
  • (২) ১৯ নং জাতীয় সড়ক ও ৯ নং রাজ্য সড়ক শহরের সীমানার ভিতর দিয়ে চলে গেছে। শহরের উপকন্ঠে পানাগড় থেকে পানাগড়-মোরগ্রাম মহাসড়ক বীরভূম জেলার দুবরাজপুর পর্যন্ত গেছে।

পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দুর্গাপুরের রেলপথ

  • (১) দিল্লী, মুম্বাই, চেন্নাই, গোরক্ষপুর, ইন্দৌর, ভোপাল, জব্বলপুর, নাগপুর, বিশাখাপত্তনম, অমৃতসর, জম্মু, গুয়াহাটি, ডিব্রুগড় প্রভৃতি শহরের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক শ্রীবৃদ্ধি এবং গুরুত্বপূর্ণ শিল্প শহর হওয়ার কারণে দুর্গাপুর শহরের ব্যবস্থা যথেষ্ট উন্নত।
  • (২) মেলগাড়ি, এক্সপ্রেস, ইন্টার-সিটি, গরীব-রথ, সহ একাধিক দ্রুতগতিসম্পন্ন গুরুত্বপূর্ণ ট্রেন কলকাতা ও দুর্গাপুরের মধ্যে দৈনিক ভিত্তিতে আসা-যাওয়া করে। শিয়ালদহ-নয়াদিল্লী রাজধানী এক্সপ্রেস, হাওড়া-রাঁচী শতাব্দী এক্সপ্রেস, হাওড়া-পাটনা জনশতাব্দী এক্সপ্রেস, পূর্বা এক্সপ্রেস, কালকা মেল, অমৃতসর মেল, হাওড়া-মুম্বাই মেল, চেন্নাই-গুয়াহাটী এক্সপ্রেস, কামাখ্যা এক্সপ্রেস, প্রভৃতি গুরুত্বপূর্ণ, দ্রুতগতিসম্পন্ন দূরপাল্লার ট্রেন দুর্গাপুর স্টেশনে থামে।
  • (৩) দুর্গাপুর শহরের প্রধান রেল স্টেশন হল দুর্গাপুর। শহরের প্রধান জংশন রেল স্টেশন অন্ডাল জংশন। মহানগরের পশ্চিমের এই রেল স্টেশন থেকে পূর্ব রেলের অন্ডাল-সাঁইথিয়া শাখা রেলপথটি সাঁইথিয়া জংশনের দিকে চলে গেছে। সাঁইথিয়া জংশনের কিছুটা আগে এই রেলপথ হাওড়া-বর্ধমান-বারহারওয়া-সাহেবগঞ্জ রেলপথের সাথে সংযুক্ত হয়েছে। দুর্গাপুর-অন্ডাল রেল স্টেশনগুলি পূর্ব রেলের আসানসোল ডিভিশনের অন্তর্ভুক্ত।

দুর্গাপুরের বিমান বন্দর

শহরের অন্যতম বিমানবন্দর কাজী নজরুল ইসলাম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এখানকার সিটি সেন্টার থেকে ২৫ কিমি দূরে অন্ডালে অবস্থিত। এই বিমানবন্দর থেকে কেবলমাত্র দিল্লিতে অবস্থিত ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের বিমান উপলব্ধ।

এশীয় রাজপথ প্রকল্পের অন্তর্গত দুর্গাপুর শহর

  • (১) এশিয়া মহাদেশের বিভিন্ন রাষ্ট্রগুলিকে সড়কযোগে একসূত্রে বাঁধার লক্ষ্যে এক ঐতিহাসিক প্রকল্প হল এশীয় রাজপথ প্রকল্প। দুর্গাপুর শহর ভারতের সেই সব শহরগুলির একটি, যে শহরগুলির ওপর দিয়ে গৌরবময় এশীয় রাজপথ প্রকল্পের অন্তর্গত মহাসড়কগুলির কোনো একটি গেছে।
  • (২) জাপানের রাজধানী শহর টোকিও থেকে তুরস্ক পর্যন্ত বিস্তৃত ১ নং এশীয় রাজপথটি এই শহরের মধ্যে দিয়ে গেছে। ১ নং এশীয় রাজপথটি জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, গণপ্রজাতন্ত্রী চীন, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, তাইল্যান্ড, মায়ানমার (ব্রহ্মদেশ),ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তান, ইরান ও তুরস্ক -এর মধ্যে সংযোগ স্থাপন করেছে।

দুর্গাপুরের অধিবাসীদের ভাষা

পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দুর্গাপুরের অধিকাংশ অধিবাসী বাংলা ভাষায় কথা বলে। তবে হিন্দীভাষীদের সংখ্যাও কম নয়। কসমোপলিটান শিল্পশহর হওয়ার কারণে এখানে মারাঠি, তামিল, তেলুগু, গুজরাটি, উর্দু, নেপালী ও পাঞ্জাবি ভাষাভাষিদের উপস্থিতিও লক্ষণীয়।

দুর্গাপুরের অধিবাসীদের ধর্ম

পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দুর্গাপুরের অধিকাংশ অধিবাসী হিন্দুধর্মাবলম্বী। দুর্গাপুরের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্ম হল ইসলামধর্ম। এছাড়া শিখ, খ্রিষ্টান, বৌদ্ধ ধর্মজৈন ধর্ম অবলম্বীদের বসবাস রয়েছে এই দুর্গাপুর শহরে।

দুর্গাপুরের উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব

দুর্গাপুর শহরের উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিগণ হলেন –

  • (১) অভিষেক ব্যানার্জি – প্রাক্তন ভারতীয় ঘরোয়া ক্রিকেটার।
  • (২) ঐশী ঘোষ – ভারতীয় গবেষণা পণ্ডিত এবং SFI এর ছাত্র নেতা।
  • (৩) অলোক পল – বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির জন্য শান্তি স্বরূপ ভাটনগর পুরস্কারের প্রাপক, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি, দুর্গাপুরের প্রাক্তন ছাত্র।
  • (৪) আনন্দ গোপাল মুখোপাধ্যায় – প্রাক্তন রাজনীতিবিদ ও ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস নেতা।
  • (৫) বিকাশ সিনহা –  ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি, দুর্গাপুরের বোর্ড অফ গভর্নরসের চেয়ারম্যান।
  • (৬) বিক্রমজিৎ বসু – বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির জন্য শান্তি স্বরূপ ভাটনগর পুরস্কার প্রাপক, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি, দুর্গাপুরের প্রাক্তন ছাত্র।
  • (৭) বিমল মিত্র – ভারতীয় বাঙালি লেখক এবং সাহেব বিবি গোলামের লেখক।
  • (৮) দিপালী সাহা – রাজনীতিবিদ, সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস, সোনামুখী (বিধানসভা কেন্দ্র), পূর্বে দুর্গাপুর (লোকসভা কেন্দ্র) থেকে জয়ী হয়েছেন।
  • (৯) মিকা সিং – ভারতীয় প্লেব্যাক গায়ক এবং লাইভ পারফর্মার।
  • (১০) মৃণাল ব্যানার্জি – প্রাক্তন বিদ্যুৎ মন্ত্রী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য এবং ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী) এর প্রাক্তন নেতা।
  • (১১) মুনমুন দত্ত – ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী।
  • (১২) প্রয়াস রায় বর্মন – ভারতীয় ক্রিকেটার, ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে সর্বকনিষ্ঠ আত্মপ্রকাশকারী।
  • (১৩) সাইদুল হক – প্রাক্তন সংসদ সদস্য, বর্ধমান- দুর্গাপুর (লোকসভা কেন্দ্র) ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী) এর অন্তর্গত
  • (১৪) সন্দীপ বর্মণ – তবলা বাদক ও সুরকার।
  • (১৫) সুদীপ চট্টোপাধ্যায় – ভারতীয় উন্নয়নমূলক জীববিজ্ঞানী, বায়োটেকনোলজিস্ট এবং ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি, দুর্গাপুরের গবেষণা ও পরামর্শের ডিন।
  • (১৬) স্বামী অশোকানন্দ – স্বামী বিবেকানন্দ -এর শিষ্য।
  • (১৭) তুষার দত্ত – শাস্ত্রীয় সঙ্গীত কণ্ঠশিল্পী।

উপসংহার :- দুর্গাপুরের গর্বান্বিত বিষয় হল এখানকার বহুভাষা ও বহুধর্মের শান্তিপূর্ণ, ভ্রাতৃত্বসুলভ, সম্প্রীতিপূর্ণ সহাবস্থান ও একে অপরের প্রতি আন্তরিকতা, যা ভারতের অন্যান্য অঞ্চলে মডেল হিসাবে বহুচর্চিত।

(FAQ) দুর্গাপুর শহর সম্পর্কে জিজ্ঞাস্য?

১. পশ্চিমবঙ্গের চতুর্থ বৃহত্তম শহর কোনটি?

দুর্গাপুর।

২. দুর্গাপুর কোন জেলায় অবস্থিত?

পশ্চিম বর্ধমান।

৩. ভারতের রূঢ় কাকে বলা হয়?

দুর্গাপুর।

৪. পশ্চিমবঙ্গের কোন শহরকে বিধানচন্দ্র রায়ের মানসপুত্র বলা হয়?

দুর্গাপুর।

Leave a Comment