চীনের কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠা

চীনের কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠা প্রসঙ্গে মার্কসবাদী চিন্তার বিস্তার, মার্কসবাদী পাঠচক্র গঠন, চিনের কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে বিধিসম্মত মার্কসবাদী, চিনের কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে রাশিয়ার ভূমিকা, চিনের কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে চিনা কমিন্টার্ন, চিনের কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে ৪ ঠা মে আন্দোলন, চিনের কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে ছোট ছোট সেল, চিনের কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে কমিউনিস্ট সংগঠন, শ্রমিক সংগঠন, চিনের কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে পত্র পত্রিকা প্রকাশ, চিনের কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে মে দিবস পালন সম্পর্কে জানবো।

গণপ্রজাতান্ত্রিক চীনের কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠা প্রসঙ্গে গণপ্রজাতান্ত্রিক চীন রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতা ও শাসক রাজনৈতিক দল চীনের কমিউনিস্ট পার্টি, চিনের কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে রাশিয়ার ভূমিকা, চিনের কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে কমিউনিস্ট সংগঠন, চিনের কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে মে দিবস পালন ও চিনের কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে ৪ ঠা মে আন্দোলন সম্পর্কে জানব।

চীনের কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠা

ঐতিহাসিক ঘটনাচীনের কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠা
সময়কাল১৯২১ খ্রি
প্রথম কংগ্রেসজুলাই ১৯২১ খ্রি
স্থানসাংহাই
নিউ ইউথ পত্রিকাচেন তু শিউ
চীনের কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠা

ভূমিকা :- ৪ঠা মে আন্দোলন চিনের তরুণ বুদ্ধিজীবীদের ওপর নানা ধরনের মতাদর্শগত প্রভাব ফেলেছিল। মার্কসবাদও তার ব্যতিক্রম ছিল না। তবে বিশ্ব-রাজনীতিতে সমাজতন্ত্রবাদী সোভিয়েত রাশিয়ার মর্যাদা বৃদ্ধি, শ্রমিক আন্দোলনে বর্ধিত উৎসাহ এবং চিন-এ একটি বিপ্লবী রাজনৈতিক দল গঠনের আকাঙ্ক্ষা চিনে মার্কসবাদের প্রভাব বৃদ্ধি করেছিল।

চিনের কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে মার্কসবাদী চিন্তার বিস্তার

১৯১৯-২০ খ্রিস্টাব্দ নাগাদ চিনের বিভিন্ন অঞ্চলে মার্কসবাদী চিন্তাধারা ছড়িয়ে পড়েছিল। এই সময়ে চিনে ‘কমিউনিস্ট ম্যানিফেস্টো’র অনুবাদ হয়। তাছাড়া, কিছুদিনের মধ্যেই ফ্রেডারিখ এঙ্গেলস রচিত Socialism – Utopian and Scientific এবং কার্ল কাউস্কির লেখা The Class Struggle গ্ৰন্থ দুটি চিনা ভাষায় অনূদিত হয়।

কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে চিনে মার্কসবাদী পাঠচক্র গঠন

মার্কসবাদী দর্শনকে সঠিকভাবে অনুধাবন করা এবং চিনে তার প্রয়োগ কতটা বাস্তবসম্মত তা স্থির করার জন্য চিনের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রচুর মার্কসবাদী পাঠচক্র গড়ে ওঠে। এগুলির মধ্যে পিকিং-এর Society for Study of Socialism এবং Society for Study of Marxist Theory, তিয়েনসিনের Awakening Society, ক্যান্টনের New Study Society এবং হুনানের Literary Study Society ছিল গুরুত্বপূর্ণ।

চিনের কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে বিধিসম্মত মার্কসবাদী

একদল চিনা বুদ্ধিজীবী মার্কসবাদকে কেবলমাত্র বৌদ্ধিক স্তরে রেখে দেবার পক্ষপাতী ছিলেন। তাঁরা দীর্ঘ সময় ধরে মার্কসবাদের আদর্শ প্রচার করতে এবং মার্কসবাদ সম্পর্কে তাত্ত্বিক জ্ঞানলাভ করতে চেয়েছিলেন। সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থা পরিবর্তনের যন্ত্র হিসাবে তাঁরা মার্কসবাদকে প্রয়োগ করতে চান নি। চিনে এই মতের প্রবক্তাদের বলা হত “বিধিসম্মত মার্কসবাদী”। এই বিধিসম্মত মার্কসবাদের দিকে ঝোঁক চিনের প্রথম দিকের কমিউনিস্ট সংগঠনগুলির কার্যকলাপকে কিঞ্চিৎ শিথিল করেছিল।

এশিয়ার চিনে কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে রাশিয়ার ভূমিকা

  • (১) ১৯১৯ খ্রিস্টাব্দের ২৫ জুলাই সোভিয়েত রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রী গ্রেগরি চিচেরিন কতকগুলি গুরুত্বপূর্ণ দিক ঘোষণা করেন। এই ঘোষণায় বলা হয় যে, জারতন্ত্রী রাশিয়া চিনে বেআইনিভাবে যে-সমস্ত সুযোগ-সুবিধাগুলি উপভোগ করত সেগুলি সমাজতন্ত্রবাদী সোভিয়েত রাশিয়া স্বেচ্ছায় পরিত্যাগ করবে।
  • (২) হ্যানকাও এবং তিয়েনসিনে সোভিয়েত রাশিয়া “অতি আঞ্চলিক অধিকার” আর ভবিষ্যতে উপভোগ করবে না। উপরন্তু চিন থেকে প্রাপ্য বক্সার ক্ষতিপূরণে সে ভাগ বসাবে না। পূর্বচিনের রুশ রেলপথ পাশ্চাত্য রাষ্ট্রগুলির নিয়ন্ত্রণে চলে যায়।
  • (৩) সোভিয়েত রাশিয়ার এই ঘোষণা চিনের বামপন্থী বুদ্ধিজীবীদেরই কেবল খুশি করে নি, অন্যান্য মতাবলম্বী মানুষও এই ঘোষণায় সন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন। সান ইয়াৎ-সেন ও তাঁর অনুগামীরা সোভিয়েত রাশিয়ার এই দৃষ্টান্তমূলক উদারতায় অভিভূত হয়েছিলেন।

চিনের কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে চিনা কমিন্টার্ন

কমিউনিস্ট আন্তর্জাতিক বা কমিন্টার্নের প্রতিনিধিরা চিনে কমিটার্নের একটি শাখা খোলার জন্য উদ্যোগী হন। এই প্রতিনিধি দল ১৯২০ খ্রিস্টাব্দে চিন ভ্রমণ করে। কমিন্টার্নের প্রধান প্রতিনিধি ভোইটিনস্কি ঐ বছরই পিকিং-এ লি তা-চাও এবং সাংহাইতে চেন তু-শিউ-এর সাথে যোগাযোগ করেন । ১৯২১ খ্রিস্টাব্দের এপ্রিল মাসে ইরকুস্ত অঞ্চলে চিনা কমিন্টার্নের একটি কার্যালয় খোলা হয়। এই কার্যালয় চিনের প্রথম দিকের কমিউনিস্ট গোষ্ঠীগুলির সাথে যোগাযোগ রেখে চলত।

কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে চিনে ৪ ঠা মে আন্দোলন

  • (১) ১৯২০ খ্রিস্টাব্দের গ্রীষ্মকালে চিনের কমিউনিস্ট গোষ্ঠীগুলি মার্কসবাদের তাত্ত্বিক পাঠকেন্দ্র থেকে রাজনৈতিক সংগঠন হিসাবে পরিচিতি লাভ করতে আরম্ভ করে। কর্মপদ্ধতির এই রূপান্তরের পেছনে অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক – এই দুটি কারণই বর্তমান ছিল। অভ্যন্তরীণ দিক দিয়ে ৪ঠা মে আন্দোলনের চরমপন্থী ঐতিহ্য এবং বাহ্যিক দিক দিয়ে সোভিয়েত বিপ্লবের সুদূরপ্রসারী প্রভাব চিনের কমিউনিস্ট গোষ্ঠীগুলিকে সক্রিয় হতে সাহায্য করেছিল।
  • (২) তবে অভ্যন্তরীণ, না বাহ্যিক – কোন কারণটি এই বিষয়ে অধিকতর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল তা নিয়ে ঐতিহাসিকদের মধ্যে মতবিরোধ আছে। ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দ নাগাদ চিন-সোভিয়েত সম্পর্ক তিক্ত হয়ে ওঠার পর এই বিতর্ক তীব্র রূপ নিয়েছিল।
  • (৩) তখন থেকেই সোভিয়েত ঐতিহাসিকরা বলতে থাকেন যে, প্রথম কমিন্টার্নের প্রতিনিধিদের কৃতিত্বেই চিনে কমিউনিস্ট সংগঠন গড়ে উঠেছিল। কিন্তু চিনা ঐতিহাসিকেরা মনে করেন যে, প্রথম দিকের মার্কসবাদী সংগঠনগুলি এবং অল্প কিছুদিনের মধ্যেই গড়ে ওঠা চিনের কমিউনিস্ট পার্টি নিঃসন্দেহে ৪ঠা মে আন্দোলনের কাছে ঋণী।

চিনের কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে ছোট ছোট সেল

১৯২০ খ্রিস্টাব্দের গ্রীষ্মকালে সাংহাই-এর কমিউনিস্ট গোষ্ঠী সর্বপ্রথম নিজেকে একটি দল বা পার্টি হিসাবে চিহ্নিত করে এবং আরও গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসাবে একটি কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করে। পরবর্তীকালে গণপ্রজাতন্ত্রী চিনের কমিউনিস্ট ঐতিহাসিকেরা এই সমস্ত ছোটো ছোটো গোষ্ঠীগুলিকে এক-একটি “সেল” হিসাবে আখ্যায়িত করেছেন। তাঁদের মতে এই ‘সেল’গুলির ঐক্যবদ্ধ প্রয়াসেই ১৯২১ খ্রিস্টাব্দের জুলাই মাসে চীনের কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে চিনের কমিউনিস্ট সংগঠন

  • (১) সাংহাই কমিউনিস্ট গোষ্ঠীর নেতৃত্বে ছিলেন চেন তু-শিউ এবং “নিউ ইউথ” ছিল গোষ্ঠীর মুখপত্র। পিকিং-এ লি তা-চাও-এর নেতৃত্বে একটি কমিউনিস্ট গোষ্ঠী গড়ে উঠেছিল ১৯২০ খ্রিস্টাব্দের শরৎকালে। এরকম অনেকগুলি মার্কসবাদী সংগঠন চাংসা, জিনান, তিয়েনসিন প্রভৃতি অঞ্চলে বিক্ষিপ্তভাবে গড়ে উঠেছিল। মাও সে-তুং চাংসা কমিউনিস্ট গোষ্ঠীর সাথে যুক্ত ছিলেন।
  • (২) ১৯২০ খ্রিস্টাব্দে নভেম্বর মাসে সাংহাই কমিউনিস্ট গোষ্ঠী “দি কমিউনিস্ট পার্টি” নামে একটি তাত্ত্বিক পত্রিকা প্রকাশ করে। এই পত্রিকার পাতায় মস্কো থেকে প্রকাশিত সমসাময়িক ঘটনাবলী সংক্রান্ত প্রবন্ধ, নানা ধরনের তাত্ত্বিক প্রবন্ধ এবং আমেরিকার কমিউনিস্ট পার্টি কর্তৃক প্রকাশিত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ইস্তাহার অনূদিত হতে থাকে।
  • (৩) ১৯২০ খ্রিস্টাব্দে টোকিওতে বসবাসকারী চিনা ছাত্ররা সেখানে একটি কমিউনিস্ট সংগঠন তৈরি করে। একই বছর প্যারিসে চৌ এন-লাই এবং লি লি-শান-এর উদ্যোগে একটি চিনা কমিউনিস্ট গোষ্ঠী আত্মপ্রকাশ করে।

চিনের কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে শ্রমিক সংগঠন

  • (১) যেহেতু মার্কসবাদের মূল তত্ত্ব ছিল শিল্প শ্রমিকশ্রেণীর নেতৃত্বে বিপ্লবী সংগ্রাম পরিচালিত হবে, সেহেতু চিনের তরুণ বামপন্থী বুদ্ধিজীবীরা স্বাভাবিকভাবেই শ্রমিক আন্দোলনের সাথে নিজেদের যুক্ত করতে চেয়েছিলেন। ১৯১৯ থেকে ১৯২১ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে চিনের বিভিন্ন শিল্পাঞ্চলে অনেকগুলি শ্রমিক ধর্মঘট হয়েছিল।
  • (২) একটি মোটামুটি হিসাব থেকে জানা যায় যে, ১৯১৯ খ্রিস্টাব্দে ৬৬টি, ১৯২০ খ্রিস্টাব্দে ৪৬টি এবং ১৯২১ খ্রিস্টাব্দে ৫০টি শ্রমিক ধর্মঘট হয়েছিল। বস্ত্রশিল্প ও রেশমশিল্পের শ্রমিক, বন্দর শ্রমিক, ব্রিটিশ মালিকানাধীন কয়লাখনির মজুর, রেলশ্রমিক প্রভৃতিরা ধর্মঘটগুলিতে সামিল হয়েছিল।

চিনের কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে পত্র পত্রিকা প্রকাশ

প্রথমে মার্কসবাদী বুদ্ধিজীবীরা পত্র-পত্রিকা প্রকাশের মাধ্যমে শ্রমিকশ্রেণীর কাছাকাছি আসতে চেয়েছিল। এই সমস্ত পত্রিকায় শ্রমিকশ্রেণীর শৃঙ্খলমুক্ত হবার সংগ্রামে শামিল হবার আবেদন থাকত। এগুলির মধ্যে সাংহাই থেকে প্রকাশিত “লাওডং জাই” বা “মজদুর দুনিয়া” ছিল গুরুত্বপূর্ণ।

চিনের কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে শ্রমিক সংগঠন

এরপর মার্কসবাদী বুদ্ধিজীবীরা শ্রমিকদের সাথে প্রত্যক্ষ যোগাযোগ আরম্ভ করেন এবং তাদের সংগঠিত করতে প্রয়াসী হন। কমিউনিস্ট কর্মী এবং মধ্যপন্থী ট্রেড ইউনিয়ন-মনস্ক ব্যক্তিদের উদ্যোগে পিকিং-হ্যানকাও রেলশ্রমিক সংগঠন, হ্যানকাও অঞ্চলে রিক্সা-কুলি ইউনিয়ন ও আরও বেশ কিছু শ্রমিক সংগঠন গড়ে ওঠে। চাংসা অঞ্চলে মাও সে-তুং সহ অন্যান্য কমিউনিস্ট কর্মীরা “হুনান ওয়ার্কার্স অ্যাসোসিয়েশন” গড়ে তোলেন। উক্ত সংগঠনের প্রাথমিক কার্যকলাপে নৈরাজ্যবাদের প্রভাব পরিলক্ষিত হয়েছিল।

চিনের কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে মে দিবস পালন

১৯২০ খ্রিস্টাব্দে ১ মে মধ্যপন্থী দৃষ্টিভঙ্গিসম্পন্ন সাতটি শ্রমিক সংগঠন মে দিবস পালন করে। চেন তু-শিউ-এর “নিউ ইউথ” পত্রিকা একটি বিশেষ মে দিবস সংখ্যা প্রকাশ করে। ১৯২১ খ্রিস্টাব্দে ১ মে সাংহাইতে কমিউনিস্ট ও মধ্যপন্থী ট্রেড ইউনিয়ন কর্মীদের যৌথ উদ্যোগে মে দিবস পালিত হয়।

উপসংহার :- চিনে একটি কমিউনিস্ট পার্টি গঠন করার প্রয়োজনীয়তা বিভিন্ন গোষ্ঠীগুলি উপলব্ধি করতে থাকে। ১৯২১ খ্রিস্টাব্দে জুলাই মাসে সাংহাইতে চিনের কমিউনিস্ট পার্টির প্রথম কংগ্রেস অনুষ্ঠিত হয়।

(FAQ) চীনের কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠা সম্পর্কে জিজ্ঞাস্য?

১. চিনের কমিউনিস্ট পার্টির প্রতিষ্ঠা কখন হয়?

১৯২১ খ্রিস্টাব্দে।

২. চিনের কমিউনিস্ট পার্টির প্রথম কংগ্রেস অনুষ্ঠিত হয় কখন?

জুলাই ১৯২১ খ্রিস্টাব্দে।

৩. চিনের কমিউনিস্ট পার্টির প্রথম কংগ্রেস অনুষ্ঠিত হয় কোথায়?

সাংহাইতে।

৪. চিনের দুজন গুরুত্বপূর্ণ মার্কসবাদী নেতার নাম লেখ।

লি তা চাও এবং চেন তু শিউ।

অন্যান্য ঐতিহাসিক ঘটনাগুলি

Leave a Comment