ইঙ্গ-মহীশূর সম্পর্ক

ইঙ্গ-মহীশূর সম্পর্ক প্রসঙ্গে হায়দার আলি, প্রথম ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধ, মাদ্রাজের সন্ধি, দ্বিতীয় ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধ, হায়দার আলির মৃত্যু, টিপু সুলতানের যুদ্ধে অংশগ্রহণ, ম্যাঙ্গালোরের সন্ধি, তৃতীয় ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধ, শ্রীরঙ্গপত্তমের সন্ধি ও চতুর্থ ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধ সম্পর্কে জানবো।

ইঙ্গ-মহীশূর সম্পর্ক

ঐতিহাসিক ঘটনাইঙ্গ-মহীশূর সম্পর্ক
প্রথম ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধ১৭৬৭-৬৯ খ্রি:
দ্বিতীয় ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধ১৭৮০-৮৪ খ্রি:
তৃতীয় ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধ১৭৯০-৯২ খ্রি:
চতুর্থ ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধ১৭৯৯ খ্রি:
মহীশূর শার্দুলটিপু সুলতান
ইঙ্গ-মহীশূর সম্পর্ক

ভূমিকা :- ভারত-এ ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের বিস্তারে বড়ো বাধা ছিল দক্ষিণ ভারতের মহীশূর রাজ্য। ইংরেজদের ক্ষমতা বৃদ্ধি রোধ করার জন্য এই রাজ্যটি হায়দার আলি ও টিপুর নেতৃত্বে আপসহীন সংগ্রাম করে যায়।

হায়দার আলি

মহীশূরের শাসক হায়দার আলি ছিলেন সাহসী এবং বিচক্ষণ। তিনি উপলব্ধি করেন যে, ক্ষমতালোভী ইংরেজ মহীশূরের স্বাধীনতাকে সহ্য করবে না। তাই তিনিই ইংরেজের বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি শুরু করেন।

হায়দার আলির কৌশলী পদক্ষেপ

প্রথমে তিনি কৌশলে মারাঠা ও নিজামকে ইংরেজের কাছ থেকে সরিয়ে আনেন। অর্থের বিনিময়ে মারাঠাগণ নিরপেক্ষতা অবলম্বন করে।

প্রথম ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধ

এরপর হায়দার ও নিজামের মিলিত বাহিনী ইংরেজ-অধিকৃত কর্ণাটক আক্রমণ করে। এইভাবে শুরু হয় প্রথম ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধ (১৭৬৭-৬৯ খ্রিঃ)।

হায়দার আলির জয়লাভ

হায়দার আলি তাঁর সুদক্ষ ও ক্ষিপ্রগতিসম্পন্ন অশ্বারোহী বাহিনীর সাহায্যে ইংরেজ প্রতিরোধ ভেঙে মাদ্রাজের উপকণ্ঠে উপস্থিত হন। মাদ্রাজের পতন আসন্ন বুঝতে পেরে শঙ্কিত ইংরেজ মহীশূরের সাথে চুক্তি স্বাক্ষর করতে বাধ্য হয়।

ইঙ্গ-মহীশূর সম্পর্কে মাদ্রাজের সন্ধি

ভীত ইংরেজ কর্তৃপক্ষ ১৭৬৯ খ্রিস্টাব্দে হায়দার আলি প্রদত্ত শর্তে মাদ্রাজের সন্ধি স্বাক্ষরে বাধ্য হন। সন্ধির শর্ত অনুসারে স্থির হয় যে,

  • (১) একে অন্যের অধিকৃত স্থানগুলি পরস্পরকে ফিরিয়ে দেবে।
  • (২) এক পক্ষ অপর কোনও তৃতীয় শক্তি দ্বারা আক্রান্ত হলে অন্য পক্ষ তাকে সাহায্য করবে। এইভাবে প্রথম ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধের সমাপ্তি ঘটে।

ইঙ্গ-মহীশূর সম্পর্কে মাদ্রাজের সন্ধির গুরুত্ব

যদিও প্রথম ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধ অমীমাংসিতভাবে শেষ হয় এবং এই যুদ্ধে কারও বিশেষ কোনও লাভ বা ক্ষতি হয় নি, তবুও নানা দিক থেকে মাদ্রাজ সন্ধি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। যেমন –

  • (১) এই চুক্তির মাধ্যমে হায়দার সম্ভাব্য মারাঠা আক্রমণের বিরুদ্ধে ইংরেজদের সাহায্যের প্রতিশ্রুতি আদায় করেন।
  • (২) ডঃ কালীকিঙ্কর দত্ত-র মতে, এই সন্ধি হায়দার আলির গভীর কূটনৈতিক জ্ঞানের পরিচায়ক।
  • (৩) ডঃ এন. কে. সিংহ বলেন যে, এটি হল এমন একটি চুক্তি যা ইংরেজরা প্রথম একটি ভারতীয় শক্তির সঙ্গে নিজ উদ্যোগে সম্পন্ন করে।
  • (৪) এই চুক্তির ফলে হায়দারের মর্যাদা, মনোবল ও আত্মবিশ্বাস বহুল পরিমাণে বৃদ্ধি পায় এবং অপরদিকে ইংরেজ-মর্যাদায় প্রবল আঘাত হানে।

হায়দার আলির প্রতি ইংরেজ সাহায্য প্রত্যাখ্যান

প্রথম যুদ্ধের পর ইঙ্গ-মহীশূর সম্পর্ক স্থায়ী হয় নি। দু’বছর পরে মারাঠাগণ মহীশূর আক্রমণ করলে হায়দার ইংরেজের কাছে সাহায্য চান। কিন্তু পূর্ব চুক্তিমতো সাহায্য দিতে ইংরেজরা অস্বীকার করে।

মারাঠাদের সাথে হায়দার আলির চুক্তি

হায়দার অপমানজনক শর্তে মারাঠাদের সাথে চুক্তি করে রেহাই পান। ইংরেজের ব্যবহারে হায়দার প্রচণ্ড ক্ষুদ্ধ হন। এরপর ইংরেজকে উচিত শাস্তি দেবার জন্য তিনি দক্ষিণ ভারতে ইংরেজ প্রাধান্য উচ্ছেদ করতে স্থিরপ্রতিজ্ঞ হন।

ইঙ্গ-মহীশূর সম্পর্কে ইঙ্গ-ফরাসি বিরোধ

এদিকে ১৭৭৮ খ্রিস্টাব্দে আমেরিকার ব্রিটিশ উপনিবেশগুলি বিদ্রোহ ঘোষণা করে। ফ্রান্স বিদ্রোহী-ইংরেজ বণিকদের সমর্থন জানায়। এই সূত্রে ইংল্যান্ড-এর সাথে ফ্রান্সের বিরোধ বাধে। এরই প্রতিক্রিয়া স্বরূপ ভারতের ইংরেজ ও ফরাসি বণিকদের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে।

ইংরেজ কর্তৃক হায়দার আলির দাবি অগ্ৰাহ্য

ইংরেজগণ ফরাসি উপনিবেশ মাহে দখল করে নেয়। ‘মাহে’ তখন ছিল মহীশূরের অন্তর্গত একটি রাজ্য। তাই হায়দার আলি ইংরেজের আচরণের প্রতিবাদ জানান এবং ‘মাহে’ ত্যাগ করতে আদেশ দেন। কিন্তু ইংরেজ তাঁর দাবিকে অগ্রাহ্য করে।

দ্বিতীয় ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধ

এরপর ক্ষুদ্ধ হায়দার আলি নিজাম, ভোঁসলে ও মারাঠাদের সাথে জোটবন্ধ হয়ে ইংরেজের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন। শুরু হয় দ্বিতীয় ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধ (১৭৮০- ৮৪ খ্রিঃ)।

হায়দার আলির মৃত্যু

দ্বিতীয় ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধের মাঝখানে ১৭৮২ খ্রিস্টাব্দে হায়দার আলি হঠাৎ মারা যান। হায়দারের মৃত্যুর পর মহীশূরের শাসক হন তাঁর পুত্র টিপু সুলতান। তিনিও বীরত্বের সাথে ইংরেজের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যান।

ইঙ্গ-মহীশূর সম্পর্কে ম্যাঙ্গালোরের সন্ধি

অবশেষে ১৭৮৪ খ্রিস্টাব্দে ম্যাঙ্গালোরের সন্ধি দ্বারা যুদ্ধের অবসান ঘটে। উভয় পক্ষ পরস্পরের অধিকৃত অঞ্চল ও যুদ্ধবন্দি ফিরিয়ে দিতে রাজি হন। গভর্নর জেনারেল ওয়ারেন হেস্টিংস ম্যাঙ্গালোরের সন্ধিকে ‘অপমানজনক শান্তি প্রচেষ্টা’ বলে নিন্দা করেন।

মহীশূরের শাসক টিপু সুলতান

টিপু সুলতান ছিলেন স্বাধীনচেতা ও বিচক্ষণ শাসক। ভারতের বুকে বিদেশি ইংরেজের আধিপত্য তিনি কখনোই মেনে নিতে পারেন নি। তাই তিনি নিজের শক্তিবৃদ্ধি করার উদ্যোগ নেন।

ইংরেজদের বিরুদ্ধে টিপুর লড়াইয়ের পরিকল্পনা

ফ্রান্স, কাবুল, তুরস্ক প্রভৃতি দেশে টিপু দূত পাঠান। ওইসব দেশের সাহায্য নিয়ে তিনি ইংরেজের বিরুদ্ধে লড়াই করার পরিকল্পনা করেন।

ইংরেজদের ম্যাঙ্গালোরের সন্ধি ভঙ্গ

অন্যদিকে ব্রিটিশ গভর্নর-জেনারেল লর্ড কর্নওয়ালিশও টিপু সুলতানের কাজকর্মে ক্ষুব্ধ ছিলেন। তাই তিনিও ‘ম্যাঙ্গালোরের সন্ধি’ ভঙ্গ করে মহীশূরের বিরুদ্ধে অগ্রসর হন।

ইংরেজদের প্রতিরক্ষামূলক চুক্তি

লর্ড কর্নওয়ালিশ মারাঠা পেশোয়া ও হায়দ্রাবাদের নিজামের সাথে চুক্তি স্বাক্ষর করেন। কান্নানোর ও কুর্গের সাথেও ইংরেজ প্রতিরক্ষামূলক চুক্তি স্বাক্ষর করে। কিন্তু মহীশূরকে এই জোট থেকে বাইরে রাখেন।

তৃতীয় ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধ

এই সংবাদে ক্ষুদ্ধ টিপু ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির মিত্ররাজ্য ত্রিবাঙ্কুর আক্রমণ করেন। সঙ্গে সঙ্গে তৃতীয় ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধের সূচনা হয় (১৭৯০-৯২ খ্রিঃ)।

তৃতীয় ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধের সমাপ্তি

দু’বছর ধরে টিপু বীরের মতো লড়াই চালান। অবশেষে কর্নওয়ালিশ টিপুর রাজধানী শ্রীরঙ্গপত্তম অবরোধ করলে টিপু সন্ধি করতে বাধ্য হন এবং তৃতীয় ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধের সমাপ্তি ঘটে।

শ্রীরঙ্গপত্তমের সন্ধি

১৭৯২ খ্রিস্টাব্দে ইংরেজ ও টিপু সুলতানের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয় শ্রীরঙ্গপত্তমের সন্ধি। সন্ধির শর্তানুসারে,

  • (১) যুদ্ধের ক্ষতিপূরণ হিসেবে তিনি ৩ কোটি ৩০ লক্ষ টাকা এবং ইংরেজ, নিজাম ও মারাঠাদের নিজ রাজ্যের অর্ধাংশ ছেড়ে দিতে বাধ্য হন।
  • (২) কৃষ্ণা থেকে পেনার নদী পর্যন্ত বিস্তৃত এলাকা পায় নিজাম। তুঙ্গভদ্রা নদীর সন্নিহিত অঞ্চল পায় মারাঠারা। কুর্গ, মালাবার, মাদুরাই ও সালেম, দিন্দিগুল, বরামহল প্রভৃতি অঞ্চল যায় কোম্পানির অধীনে।
  • (৩) ক্ষতিপূরণের টাকার জামিন হিসেবে টিপু তাঁর দুই পুত্রকে ইংরেজদের হাতে তুলে দেন।

টিপু সুলতানের শক্তি হ্রাস

এর ফলে মহীশূর শার্দুল টিপুর শক্তি প্রবলভাবে খর্ব হয় এবং তাঁর পতন সুনিশ্চিত হয়ে ওঠে। তবে টিপুকে সম্পূর্ণভাবে রাজ্যচ্যুত না করার জন্য অনেকে কর্নওয়ালিশের বিরূপ সমালোচনা করেন।

তৃতীয় ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধের ফলাফল

এই যুদ্ধ টিপু সুলতানকে খুবই দুর্বল করে দেয়।

  • (১) তাঁর রাজ্য চতুর্দিকে শত্রু পরিবেষ্টিত হয়ে পড়ে। উত্তর-পূর্বে নিজাম, উত্তর-পশ্চিমে মারাঠা এবং অন্যান্য দিকে ইংরেজরা থাকায় তাঁর পক্ষে নানা অসুবিধা দেখা দেয়।
  • (২) দিন্দিগুল ও দোয়াব ছিল মহীশূরের শস্যাগার। এই অঞ্চল দু’টি এবং প্রভূত অর্থ ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ফলে মহীশূরের অর্থনীতি একেবারে ভেঙ্গে পড়ে।

ফ্রান্সের জ্যাকোবিন ক্লাবের সদস্য টিপু সুলতান

শ্রীরঙ্গপত্তমের সন্ধির অপমানজনক শর্ত মেনে নেওয়া টিপুর পক্ষে সম্ভব ছিল না। তাই ইংরেজকে চূড়ান্ত আঘাত হানার জন্য টিপু ফ্রান্সের সাহায্য লাভের জন্য সর্বতোভাবে চেষ্টা করেন। তিনি ফ্রান্সের বিপ্লবী জ্যাকোবিন ক্লাবের সদস্য হন।

টিপু সুলতান কর্তৃক ফরাসি বিপ্লবের স্মারক বৃক্ষ রোপন

মহীশূর শার্দুল টিপু সুলতান ফরাসি বিপ্লব-এর স্মারক হিসেবে শ্রীরঙ্গপত্তমে ‘স্বাধীনতা বৃক্ষ’ (Liberty Tree) রোপণ করেন। কাবুল, কনস্ট্যান্টিনোপল, আরব, মরিশাস প্রভৃতি দেশে সাহায্য চেয়ে তিনি দূত পাঠান।

লর্ড ওয়েলেসলির ক্ষোভ ও শঙ্কা

এই সময় গভর্নর জেনারেলরূপে লর্ড ওয়েলেসলি ভারতে আসেন। ওয়েলেসলি ছিলেন ঘোর সাম্রাজ্যবাদী। ফরাসিদের সাথে টিপু সুলতানের যোগাযোগের সংবাদে তিনি ক্ষুব্ধ ও শঙ্কিত হন।

টিপু সুলতানের ক্ষমতা নাশ করার প্রয়াস

লন্ডন কর্তৃপক্ষ টিপুর ক্ষমতা নাশ করার কাজে ওয়েলেসলিকে পূর্ণ স্বাধীনতা দেন। প্রথমে তিনি টিপুকে মিত্রহীন করার চেষ্টা করেন। এজন্য ব্যবহার করেন অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি নামক কূটনৈতিক অস্ত্র।

নিজামের অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি গ্রহণ

অধীনতামূলক মিত্রতা চুক্তির অর্থ ছিল স্বাধীন ও সার্বভৌম অধিকার ত্যাগ করে ইংরেজের মোসাহেবে পরিণত হওয়া। নিজাম বিনাপ্রশ্নে অধীনতামূলক মিত্রতা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি গ্রহণে টিপুর অস্বীকার

অতঃপর তিনি টিপু সুলতানকে অধীনতামূলক মিত্রতায় আবদ্ধ হতে আহ্বান জানান। কিন্তু স্বাধীনচেতা ও মর্যাদাবান শাসক টিপু এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন।

চতুর্থ ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধ

এরপরই ওয়েলেসলি নিজামের সাথে হাত মিলিয়ে মহীশূর রাজ্য আক্রমণ করেন। এইভাবে শুরু হয় চতুর্থ ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধ (১৭৯৯ খ্রিঃ)। টিপু বীরের মতো যুদ্ধ করতে করতে মৃত্যুবরণ করেন (১৭৯৯ খ্রিঃ)।

উপসংহার :- বিজয়ী ইংরেজ মহীশূরের অধিকাংশ অঞ্চল দখল করে। একাংশ নিজামকে দেওয়া হয়। এক ক্ষুদ্র অংশ প্রাচীন হিন্দুরাজার জনৈক বংশধরকে দেওয়া হয়। এইভাবে স্বাধীন ও শক্তিশালী মহীশূর রাজ্যের অবলুপ্তি ঘটে। দাক্ষিণাত্যে কোম্পানির কর্তৃত্ব সুপ্রতিষ্ঠিত হয়।

(FAQ) ইঙ্গ-মহীশূর সম্পর্ক সম্পর্কে জিজ্ঞাস্য?

১. মহীশূর শার্দুল নামে পরিচিত ছিলেন কে?

টিপু সুলতান।

২. প্রথম ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধের সময়কাল কত?

১৭৬৭-৬৯ খ্রি:।

৩. দ্বিতীয় ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধের সময়কাল কত?

১৭৮০-৮৪ খ্রি:।

৪. তৃতীয় ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধের সময়কাল কত?

১৭৯০-৯২ খ্রি:।

৫. চতুর্থ ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধের সময়কাল কত?

১৭৯৯ খ্রি:।

Leave a Comment