তৃতীয় কৃষ্ণ

রাষ্ট্রকূট রাজা তৃতীয় কৃষ্ণ প্রসঙ্গে সিংহাসনে আরোহণ, উত্তর ভারতে ব্যর্থতা, সামরিক অভিযান, চোলদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ, রামেশ্বরমের মন্দির নির্মাণ, পাণ্ড্যদের পরাজিত, বেঙ্গি দখল, উত্তর ভারত অভিযান, মধ্যপ্রদেশ অধিকার, ব্যর্থতা ও দক্ষিণ ভারতে তাঁর প্রভূত্ব সম্পর্কে জানবো।

রাষ্ট্রকূট বংশের রাজা তৃতীয় কৃষ্ণ প্রসঙ্গে তৃতীয় কৃষ্ণের সিংহাসনে আরোহণ, তৃতীয় কৃষ্ণের সামরিক অভিযান, তৃতীয় কৃষ্ণের চোলদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ, তৃতীয় কৃষ্ণের আমলে রামেশ্বরমের মন্দির নির্মাণ, তৃতীয় কৃষ্ণের কাছে পান্ড্যদের পরাজয়, তৃতীয় কৃষ্ণের বেঙ্গী দখল, তৃতীয় কৃষ্ণের উত্তর ভারত অভিযান, তৃতীয় কৃষ্ণের ব্যর্থতা, দক্ষিণ ভারতে তৃতীয় কৃষ্ণের প্রভূত্ব ও তৃতীয় কৃষ্ণের কৃতিত্ব।

রাজা তৃতীয় কৃষ্ণ

ঐতিহাসিক চরিত্রতৃতীয় কৃষ্ণ
রাজত্ব৯৪০-৯৬৮ খ্রিস্টাব্দ
বংশরাষ্ট্রকূট বংশ
পূর্বসূরিতৃতীয় অমোঘবর্ষ
উত্তরসূরিকোট্টিগ অমোঘবর্ষ
রাজা তৃতীয় কৃষ্ণ

ভূমিকা :- তৃতীয় কৃষ্ণ নিঃসন্দেহে দক্ষিণ ভারত -এর ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। রাষ্ট্রকূট বংশের তিনিই ছিলেন শেষ উল্লেখযোগ্য নরপতি। তিনি যে সামরিক কৃতিত্ব দেখিয়েছিলেন তাতে তিনি দাক্ষিণাত্যের সার্বভৌম শাসকের স্বীকৃতি পেয়েছিলেন।

তৃতীয় কৃষ্ণের সিংহাসনে আরোহণ

তৃতীয় কৃষ্ণ তাঁর পিতার মৃত্যুর পর ৯৩৯ খ্রিস্টাব্দের শেষের দিকে সিংহাসনে আরোহণ করেন এবং ৯৬৭ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত রাজত্ব করেন। ৯৪০ খ্রিস্টাব্দের দেওলি প্লেট লেখ (Deoli Plate Inscription) এবং ৯৫৯ খ্রিস্টাব্দের কারহাদ প্লেট লেখতে (Karhad Plate Inscription) তাঁর রাজ্য শাসনকালের সময় উল্লেখ আছে।

উত্তর ভারতে তৃতীয় কৃষ্ণের ব্যর্থতা

একথা সত্য যে তিনি উত্তর ভারতে সামরিক অভিযানে ব্যর্থ হয়েছিলেন কিন্তু তিনি তাঁর সামরিক অভিযানের দ্বারা সমগ্র দাক্ষিণাত্যে তাঁর আধিপত্য স্থাপন করেছিলেন। তিনি তাঁর সমসাময়িক দক্ষিণ ভারতের শক্তিশালী শাসকদের পরাভূত করেছিলেন এবং এই সময় হতেই তিনি ‘দাক্ষিণাত্যের প্রভু’ হিসাবে স্বীকৃতিলাভ করেছিলেন।

তৃতীয় কৃষ্ণের সামরিক অভিযান

তৃতীয় কৃষ্ণের শ্যালক বুটুগ যখন পশ্চিমাঞ্চলের সিংহাসনে আরোহণ করেন তখন তৃতীয় কৃষ্ণের শক্তি অবিলম্বে বৃদ্ধি পায়। তৃতীয় কৃষ্ণ তাঁর শ্যালক বুটুগ-র সঙ্গে মিলিত হয়ে দক্ষিণে একটি সামরিক অভিযানের পরিকল্পনা করেন। একটি লিপি হতে জানা যায় যে তৃতীয় কৃষ্ণ ৯৪৩ খ্রিস্টাব্দে কাঞ্চী ও তাঞ্জোর দখল করেন।

চোলদের বিরুদ্ধে তৃতীয় কৃষ্ণের যুদ্ধ

  • (১) দাক্ষিণাত্যে তাঁর প্রচেষ্টায় রাষ্ট্রকূটদের আধিপত্য বিস্তারলাভ করায় স্বভাবতই তাঁকে চোলদের সঙ্গে এক সংঘর্ষে লিপ্ত হতে হয়। তাঁর সমসাময়িক ছিলেন চোল নরপতি প্রথম পরান্তক। তৃতীয় কৃষ্ণ তাঁর পূর্বপুরুষ দ্বিতীয় কৃষ্ণের চোলদের কাছে পরাজয়ের প্রতিশোধ গ্রহণে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হন।
  • (২) প্রথম চোলরাজ পরান্তক একজন সাম্রাজ্যবাদী ছিলেন এবং তাঁর শক্তিকে অল্প সময়ের মধ্যে বিস্তৃত করেছিলেন। বাস (Bauas) এবং ভৈদুমবাস (Vaidumbas) গঙ্গাবেদীতে রাষ্ট্রকুটরাজদের সামন্ত ছিলেন। পূর্বে তাঁরা দ্বিতীয় কৃষ্ণের অধীন চোলদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলেন।
  • (৩) প্রথম পরান্তক তাঁর সামরিক শক্তি বিস্তারের সময় তাদের ওপর প্রচণ্ড চাপ সৃষ্টি করেন। স্বভাবতই উক্ত সামন্তগণ তৃতীয় কৃষ্ণের অধীনে চোলদের বিরুদ্ধে অভিযান করেন। যা রাষ্ট্রকুটরাজদের চোলদের প্রতি নীতি-নির্ধারণের ক্ষেত্র প্রস্তুত করেছিল।
  • (৪) বাস নিজেকে তৃতীয় কৃষ্ণরাজের বন্ধু বলে একটি গ্রান্ট-এ অভিহিত করেছেন এবং তিনি প্রথম পরান্তকের দ্বারা সিংহাসনচ্যুত হয়েছিলেন। প্রথম পরান্তক তৃতীয় বিক্রমাদিত্যকে পরাজিত করলে তৃতীয় কৃষ্ণ চোল-সাম্রাজ্য আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। কিন্তু ড. আলটেকার-এর মতে দাক্ষিণাত্যের ভূখণ্ডের যতটা সম্ভব তাঁর সাম্রাজ্য -এর অধীনে আনার জন্য এবং তাঁর সাম্রাজ্যবাদী মনোভাবকে চরিতার্থ করার জন্যই আক্রমণ করেছিলেন।
  • (৫) প্রথম পরান্তক উত্তর আর্কটে তাঁর ক্ষমতার সম্প্রসারণ ঘটিয়েছিলেন। পরান্তকের কন্যাকুমারী লিপি হতে জানা যায় যে চোলরাজ নিজেই তৃতীয় কৃষ্ণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলেন এবং তাঁকে পরাজিত করে ‘বীরচোল’ উপাধিতে ভূষিত হয়েছিলেন।
  • (৬) রাষ্ট্রকুটরাজ তাঞ্জোর ও কাঞ্চী দখল করার পর চোলগণ আক্রমণকারীদের বাধা দিতে পারে নি। শোলাপুর লিপি হতে জানতে পারি যে ৯৪৯ খ্রিস্টাব্দে চোলগণ রাষ্ট্রকূটগণের হাতে তাকোলামের যুদ্ধে চূড়ান্তভাবে পরাজিত হয়।
  • (৭) গাঙ্গো লেখ ও আতকুর লেখ হতে জানতে পারি যে গাঙ্গো রাজপুত্র দ্বিতীয় বুটুগ তাকোলামের যুদ্ধক্ষেত্রে চোলগণের বিরুদ্ধে বীরের মতো লড়াই করেছিলেন এবং চোল রাজপুত্র রাজাদিত্যকে হত্যা করেছিলেন।
  • (৮) সূদী প্লেট হতে জানা যায় যে রাজাদিত্যের পরাজয়ের পর তৃতীয় কৃষ্ণের নির্দেশে বুটুগ তাঞ্জোর অবরোধ করেন এবং তৃতীয় কৃষ্ণ বুটুগকে ‘তাঞ্জোর বিজয়ী’ উপাধিতে ভূষিত করেন।

তৃতীয় কৃষ্ণের দ্বারা টোণ্ডমণ্ডলম অধিকার

  • (১) সুতরাং রাষ্ট্রকূট আক্রমণকারীগণকে চোলগণের বাধা দেওয়া সত্ত্বেও তৃতীয় কৃষ্ণ চোল সাম্রাজ্যের অংশ আর্কট, চিংলিপুট ও ভেলোর জেলা নিয়ে গঠিত ‘টোণ্ডমণ্ডলম’ পর্যন্ত তাঁর অধিকারে আনতে সমর্থ হয়েছিলেন।
  • (২) তৃতীয় কৃষ্ণের ঐ আধিপত্য যে ‘টোণ্ডমণ্ডলম’ পর্যন্ত স্বীকৃত হয়েছিল তা তাঁর রাজত্বের সন ১৬ হতে দন ৩০-এর মধ্যে যে লেখগুলি আবিষ্কৃত হয়েছে তাতে এটা সমর্থিত হয়েছে। অধ্যাপক এন. কে. শাস্ত্রীর মতে রাষ্ট্রকূটদের ‘টোণ্ডমণ্ডলম’ অধিকার করতে বেশ সময় লেগেছিল।
  • (৩) কারণ যেহেতু আমাদের হাতে ৯৫৩ খ্রিস্টাব্দের পূর্বে এই রাজ্যের প্রকৃত রাষ্ট্রকুট লেখ পাওয়া যায়নি। আবার ড. আলটেকার কারহাদ প্লেট লেখর উপর ভিত্তি করে মনে করেন যে ‘টোণ্ডমণ্ডলম’ প্রত্যক্ষভাবে তৃতীয় কৃষ্ণের দ্বারা শাসিত হত।

তৃতীয় কৃষ্ণের আমলে রামেশ্বরমের মন্দির নির্মাণ

চোল লেখ হতে জানা যায় যে তৃতীয় কৃষ্ণ শুধুমাত্র কাঞ্চী ও তাঞ্জোর দখল করেননি। তিনি রামেশ্বর ‘সেতুবন্ধ’ পর্যন্ত অগ্রসর হয়েছিলেন। এমনকি তিনি তাঁর বিষয়কে চিরস্মরণীয় করার উদ্দেশ্যে এখানে মন্দির রামেশ্বরমের নিকট নির্মাণ করেন।

তৃতীয় কৃষ্ণের কাছে পাণ্ড্যদের পরাজিত

৯৪৯ খ্রিস্টাব্দের কারহাদ তাম্র প্লেট লিপি হতে জানা যায় যে তৃতীয় কৃষ্ণ পাণ্ড্যগণ, চোলগণ, কেরলগণ ও সিংহলের রাজাকে পরাজিত করেছিলেন এবং রামেশ্বরমে একটি বিজয়স্তম্ভ নির্মাণ করেন। কারহাদ প্লেট লেখর বক্তব্যকে সোমদেব রচিত যশোতিলক সমর্থন করেছে।

রাজা তৃতীয় কৃষ্ণের বেঙ্গী দখল

  • (১) তৃতীয় কৃষ্ণ কার্যকরীভাবে বেঙ্গীকে তাঁর অধীনে আনতে পেরেছিলেন একমাত্র বাদপার বীরত্বব্যঞ্জক জয়লাভে এবং ৯৬৫ খ্রিস্টাব্দে তাঁকে বেঙ্গীর সিংহাসনে বসান। বাদপা কৃষ্ণের সাহায্যে সিংহাসনে বসেছিলেন বলে তিনি কৃষ্ণের প্রতি চিরদিন আনুগত্য দেখিয়েছিলেন।
  • (২) এই ঘটনার প্রমাণ পাওয়া যায় বাদপা-র অরুমরে লিপি হতে। স্বভাবতই এই তথ্য হতে প্রমাণিত হয় যে তৃতীয় কৃষ্ণ তাঁর নিজস্ব মিত্রকে বেঙ্গীর সিংহাসনে বসিয়ে নর্মদার দক্ষিণে সমগ্র উপদ্বীপের উপর তাঁর প্রভুত্ব প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।

তৃতীয় কৃষ্ণের উত্তর ভারত অভিযান

  • (১) তৃতীয় কৃষ্ণ যুবরাজ হিসাবেই উত্তর ভারতে একটি অভিযান করেছিলেন। দেওলি লিপি ও কারহাদ লিপি হতে পরোক্ষে আমরা জানতে পারি যে কালিঞ্জর ও চিত্রকূট দুর্গ খুব সম্ভবত পার্থিয়ানদের নিকট হতে দখল করেছিলেন।
  • (২) কিন্তু পরে তৃতীয় কৃষ্ণ এই দুর্গগুলি নিজ অধিকারে রাখতে পারেন নি। তবে তৃতীয় কৃষ্ণ পুরোপুরি রাজা হিসেবে উত্তর ভারতে দ্বিতীয় অভিযান করেন। এই অভিযানের সময় মালব ও উজ্জয়িনী দখল করেন এবং মালবের সিংহাসন পুনরুদ্ধারে তিনি পারমার রাজপুত্র ভৈরা সিংহকে সাহায্য করেন।
  • (৩) Harsola Copper Plate Grant হতে জানতে পারি ঐ পারমাররাজ হর্ষ সিংহ ছিলেন ভৈরা সিংহের পুত্র এবং উত্তরাধিকারী। তিনি তৃতীয় কৃষ্ণের অনুগত ছিলেন। এখানে উল্লেখ্য মালবে পারমারগণের উত্থানের জন্য তৃতীয় কৃষ্ণ দায়ী ছিলেন এবং পরে এরাই রাষ্ট্রকূট শক্তির অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছিল।

তৃতীয় কৃষ্ণের মধ্যপ্রদেশ অধিকার

রাজা তৃতীয় কৃষ্ণের থুরা লিপি হতে জানা যায় যে তিনি মধ্যপ্রদেশ অধিকার করেছিলেন। বাঘেলাখণ্ড রাজ্য পর্যন্ত তাঁর প্রভুত্ব বিস্তারের ফলে কলচুরিদের সঙ্গে তাঁর বৈরিতা আসন্ন হয়ে পড়ে এবং রাষ্ট্রকূটদের যারা একসময় বন্ধুভাবাপন্ন ছিলেন।

তৃতীয় কৃষ্ণের ব্যর্থতা

উত্তর ভারতের রাজনীতিতে ধ্রুব ও তৃতীয় গোবিন্দের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কথা পর্যালোচনা করলে সেখানে নিশ্চিভাবে দেখা যায় তৃতীয় কৃষ্ণের উত্তর ভারত নীতি ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়েছিল।

দক্ষিণ ভারতে তৃতীয় কৃষ্ণের প্রভূত্ব

  • (১) যদিও তৃতীয় কৃষ্ণ উত্তর ভারতের রাজনীতিতে সার্থকতা লাভ করতে পারেন নি। কিন্তু তিনি দাক্ষিণাত্যে তাঁর প্রভুত্ব প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছিলেন। ৯৬৫ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত দাক্ষিণাত্যের উপর তিনি যে আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ইতিপূর্বে তাঁর পূর্ব পুরুষদের মধ্যে কেউই তা করতে পারেন নি।
  • (২) তিনি প্রথম চোল, পাণ্ড্যগণ ও কেরলগণকে নিজের অধিকারে আনতে সক্ষম হয়েছিলেন। এমনকি তিনি সিংহলের রাজাকে প্রভুত্ব স্বীকার করাতে বাধ্য করেছিলেন। এমনকি, মহান অধিপতি রাষ্ট্রকুটরাজ তৃতীয় গোবিন্দ পর্যন্ত পল্লবরাজগণের রাজ্য তাঁর প্রত্যক্ষ শাসনে আনতে পারেননি।
  • (৩) তিনি বেঙ্গীর সিংহাসনে নিজের অনুগত লোককে বসাতে পারেন নি। কিন্তু তৃতীয় কৃষ্ণ মনোনীত ব্যক্তি বাদপাকে বেঙ্গীর সিংহাসনে বসিয়েছিলেন এবং এই কৃতজ্ঞতাস্বরূপ বাদপা সারাজীবন তৃতীয় কৃষ্ণের প্রতি আনুগত্য প্রদর্শন করেছিলেন।
  • (৪) সুতরাং একথা আমাদের মেনে নিতে হবে যে উত্তর ভারতে তাঁর যে ব্যর্থতা ঘটেছিল দক্ষিণ ভারত তার সবটাই পূর্ণ করে দিয়েছিল। অপর কোনো রাষ্ট্রকুটরাজ সমগ্র দাক্ষিণাত্যে তৃতীয় কৃষ্ণের মতো প্রভুত্ব বিস্তার করতে পারেননি।

উপসংহার :- সমগ্র দাক্ষিণাত্যে তৃতীয় কৃষ্ণের অভূতপূর্ব প্রভুত্ব স্থাপনের দৃষ্টান্তের জন্য তাঁকে “সকলা-দক্ষিণ-দিগ-অধিপতি” অথবা সমগ্র ‘দাক্ষিণাত্যের প্রভু’ বলা হয়ে থাকে।


প্রিয় পাঠক/পাঠিকা আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সময় করে আমাদের এই “তৃতীয় কৃষ্ণ” পোস্টটি পড়ার জন্য। এই ভাবেই adhunikitihas.com ওয়েবসাইটের পাশে থাকুন। যে কোনো প্রশ্ন উত্তর জানতে এই ওয়েবসাইট টি ফলো করুণ এবং নিজেকে তথ্য সমৃদ্ধ করে তুলুন।

সবশেষে আপনার কাছে আমাদের অনুরোধ যদি এই পোস্টটি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে Comment ও Share করে দিবেন, (ধন্যবাদ)।

(FAQ) তৃতীয় কৃষ্ণ সম্পর্কে জিজ্ঞাস্য?

১. কোন রাষ্ট্রকূট রাজাকে দাক্ষিণাত্যের প্রভু বলা হয়?

তৃতীয় কৃষ্ণ।

২. কোন রাষ্ট্রকূট রাজা নিজের মনোনীত ব্যক্তিকে বেঙ্গীর সিংহাসনে বসিয়েছিলেন?

তৃতীয় কৃষ্ণ।

৩. তৃতীয় অমোঘবর্ষের পর কে রাষ্ট্রকূট সিংহাসনে আরোহণ করেন?

তৃতীয় কৃষ্ণ।

অন্যান্য ঐতিহাসিক চরিত্রগুলি

Leave a Comment