বৈজ্ঞানিক বিপ্লব

বৈজ্ঞানিক বিপ্লব প্রসঙ্গে বৈজ্ঞানিক বিপ্লবের দুটি দিক, বৈজ্ঞানিক বিপ্লবের ক্ষেত্রে প্রকৃতি বিজ্ঞান, বৈজ্ঞানিক বিপ্লবের প্রসার, বৈজ্ঞানিক বিপ্লবের অগ্রগতি, বৈজ্ঞানিক বিপ্লবের মাধ্যমে আধুনিক ইউরোপের জন্ম, রেনেসাঁস ও বৈজ্ঞানিক বিপ্লব, বৈজ্ঞানিক বিপ্লবের ক্ষেত্রে বিজ্ঞানের দর্শন, বৈজ্ঞানিক বিপ্লবের ক্ষেত্রে ফ্রান্সিস বেকনের অবদান, বৈজ্ঞানিক বিপ্লবে বিজ্ঞানের প্রাতিষ্ঠানিকিকরণ, বৈজ্ঞানিক বিপ্লব কতখানি ধর্মনিরপেক্ষ ও বৈজ্ঞানিক বিপ্লব কি বৈপ্লবিক সম্পর্কে জানবো।

ইউরোপে বৈজ্ঞানিক বিপ্লব প্রসঙ্গে আধুনিক বিজ্ঞানের আবির্ভাবকে চিহ্নিত করে বৈজ্ঞানিক বিপ্লব, বৈজ্ঞানিক চিন্তাধারায় ব্যাপক পরিবর্তন, বিজ্ঞান বিপ্লব বা Scientific Revolution, বৈজ্ঞানিক বিপ্লবের প্রসার, রেনেসাঁস ও বৈজ্ঞানিক বিপ্লব, বৈজ্ঞানিক বিপ্লবের অগ্রগতি সম্পর্কে জানব।

বৈজ্ঞানিক বিপ্লব

ঐতিহাসিক ঘটনাবৈজ্ঞানিক বিপ্লব
বিজ্ঞানের দর্শনরেনে দেকার্ত
নোভাম অর্গানামফ্রান্সিস বেকন
দূরবীনগ্যালিলিও
মাধ্যাকর্ষণ তত্ত্বস্যার আইজ্যাক নিউটন
বৈজ্ঞানিক বিপ্লব

ভূমিকা :- ষোড়শ শতকের মাঝামাঝি সময় থেকে অষ্টাদশ শতকের প্রথমভাগ পর্যন্ত সময়কালে মানুষের চেতনায় বিশ্ব সম্পর্কে যে নতুন চিন্তা জায়গা করে নিয়েছিল তাকেই সাধারণভাবে ‘বিজ্ঞান বিপ্লবের’ যুগ হিসেবে চিহ্নিত করা যায়।

বৈজ্ঞানিক বিপ্লবের দুটি দিক

এই বিজ্ঞান বিপ্লবের দুটি দিক লক্ষ্যণীয়। একটি হল ব্যবহারিক দিক যা ইউরোপ-এ বিপুল পরিবর্তন এনেছিল এবং ইউরোপকে শিল্প বিপ্লব-এর দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়। অন্যটি হল বিজ্ঞানের দর্শনের পরিবর্তন। অতঃপর বিজ্ঞান আলোচনায় মহাবিশ্ব ও মানব শরীর গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাড়ায়।

ইতিহাসে বৈজ্ঞানিক বিপ্লবের ক্ষেত্রে প্রকৃতি বিজ্ঞান

এই সময় থেকে জড় পদার্থের সঙ্গে বিশ্বের কী সম্পর্ক তা খুঁজে বের করা শুরু হয়। এই অনুসন্ধানের সূত্রে বিশেষ জরুরী হয়ে ওঠে প্রকৃতি বিজ্ঞান।

বৈজ্ঞানিক বিপ্লবের প্রসার

এই সময় থেকে বিজ্ঞানীরা বিশ্বের যাবতীয় ঘটনার পিছনে কী ধরণের গতিসূত্র ও ঐক্যসূত্র কাজ করছে তা খুঁজে বের করতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। আর একটি ক্ষেত্রে অনুসন্ধান চলতে শুরু করে তা হল প্রাকৃতিক এবং স্বর্গীয় বিধানের মধ্যেকার সম্পর্কে মানুষের ভূমিকা কি হতে পারে? ধীরে ধীরে নতুন ভৌগলিক আবিষ্কার ও নব নব বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার এই বিজ্ঞান বিপ্লবের ক্ষেত্রকে আরও প্রসারিত করতে থাকে।

ইতিহাসে বৈজ্ঞানিক বিপ্লবের অগ্ৰগতি

পদার্থবিদ্যা, রসায়নবিদ্যা, অঙ্ক, চিকিৎসাবিদ্যা ও জ্যোতির্বিদ্যার ক্ষেত্র আরও প্রসারিত হয়। গণিতবিদ্যা বিজ্ঞানের মর্যাদা পায়, আর এর মাধ্যমেই বিজ্ঞান বিপ্লব অনেকখানি এগিয়ে যায়।

বৈজ্ঞানিক বিপ্লবের মাধ্যমে আধুনিক ইউরোপের জন্ম

  • (১) এই বিজ্ঞান বিপ্লব আধুনিক ইউরোপের জন্ম দিয়েছিল। ইউরোপে এই বিজ্ঞান বিপ্লবের উৎস সুদূর বিস্তৃত হয়েছিল। বিজ্ঞান বিপ্লব আলোকিত হয়েছিল গ্রীক দার্শনিকদের অবদান ও তাদের বিজ্ঞান জগতের আলোয়।
  • (২) বিজ্ঞান বিপ্লবে আরবীয়দের অবদান নেহাত কম ছিল না। পঞ্চদশ শতকের শেষ থেকেই বহু বিখ্যাত বিজ্ঞানীর আবির্ভাব ঘটে যারা বিজ্ঞানকে বহুদূর এগিয়ে নিয়ে যায়। অঙ্ক ও পদার্থবিজ্ঞানের ক্ষেত্রে সবার আগে পরিবর্তন আসে।

রেঁনেসাস ও বৈজ্ঞানিক বিপ্লব

নবজাগরণ বা রেনেসাঁস আর যুদ্ধ ও ধর্মসংস্কারের ভেতর দিয়ে বিজ্ঞান বিপ্লব এসেছিল। ইতালিয় নগররাষ্ট্রের ভাঙনের সঙ্গে সঙ্গে বাণিজ্য নগরীর উত্থান ঘটেছিল। নৌশক্তিতে বলীয়ান ইউরোপীয় রাষ্ট্রগুলি নতুন দেশ আবিষ্কার করতে শুরু করেছিল। মানচিত্র, চার্চ, কম্পাস সমুদ্র অভিযানকে সহজ করে দিয়েছিল। স্পেন, ইংল্যান্ড, পর্তুগাল নৌ বিজ্ঞান নিয়ে গবেষণা শুরু করে দিয়েছিল।

বৈজ্ঞানিক বিপ্লবের ক্ষেত্রে বিজ্ঞানের দর্শন

  • (১) এরপর তৈরি হয়েছিল বিজ্ঞানের দর্শন। বিজ্ঞানের দর্শন তৈরিতে যার ভূমিকা অগ্রগণ্য তিনি হলেন রেনে ডেকার্ত। তিনি বিজ্ঞান বিপ্লবকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য উল্লেখযোগ্য তত্ত্ব উপস্থাপিত করেন। তিনি Duatism তত্ত্ব দ্বারা বলতে চেয়েছেন যে দেহ ও আত্মার মধ্যে পার্থক্য বর্তমান। অর্থাৎ তিনি ইঙ্গিত দিয়েছেন যে বস্তুগত বিজ্ঞান ও অধ্যাত্মজগৎ পৃথক।
  • (২) ডেকার্ত প্রথম বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির কথা বার বার বলেছেন। তিনি অ্যারিস্টটলীয় পদ্ধতি বর্জন করে জ্যামিতিক সূত্র ধরে নতুন চিন্তাধারা উপস্থাপন করেছিলেন। ঈশ্বরীয় বিশ্বাসকে বাদ দিয়ে বস্তুজগৎকে ব্যাখ্যা করতে তিনি শিখিয়েছিলেন। এটি ছিল বিজ্ঞান বিপ্লবের অন্যতম ফল।

ইতিহাসে বৈজ্ঞানিক বিপ্লবের ক্ষেত্রে ফ্রান্সিস বেকনের অবদান

এই বিজ্ঞান বিপ্লবের অগ্রগতিতে ফ্রান্সিস বেকনের নাম স্মরণীয়। তাঁর ‘Novum Organum’ নামক পুস্তকে তিনি গবেষণালব্ধ প্রমাণের উপর বিশেষ জোর দিয়েছেন। বলা যেতে পারে বিপ্লবের পশ্চাতে পশ্চাতে বহু পণ্ডিতের নিরলস সাধনা ছিল।

বৈজ্ঞানিক বিপ্লব দ্বারা প্রমাণ

শেষ পর্যন্ত বিজ্ঞান বিপ্লব প্রমাণ করে যে তথ্য সংগ্রহ এবং পর্যবেক্ষণ ও গবেষণালব্ধ প্রমাণ ছাড়া যুক্তির ভিত্তি ছাড়া বিজ্ঞান অচল। ফলে তত্ত্বগতভাবে কুসংস্কারের বিরুদ্ধে ধর্মীয় অনাচারের বিরুদ্ধে জেহাদ তোলা সহজ হয়েছিল। সমৃদ্ধ হয়েছিল আবিষ্কারের জগৎ।

ইতিহাসে বৈজ্ঞানিক বিপ্লব কতখানি ধর্মনিরপেক্ষ?

  • (১) ইউরোপে বৈজ্ঞানিক বিপ্লব ঈশ্বরের অস্তিত্বকে মুছে ফেলতে পারে নি। কোপারনিকাস ও নিউটন সরাসরি ধর্মের বিরুদ্ধে যান নি কিন্তু তা ধর্মনিরপেক্ষতার শিক্ষা দিয়েছিলেন এবং মানুষ ও বিজ্ঞানের যুক্তিবাদের উপর নির্ভর করে ধর্মনিরপেক্ষতার দিকে এগিয়ে গিয়েছিল। জ্ঞানের বিস্তারের সঙ্গে সঙ্গে ধর্ম নিরপেক্ষতার বিস্তার ঘটে।
  • (২) ধর্মনিরপেক্ষ ভাবনার বিস্তারের ফলে ক্যাথলিক ও প্রোটেস্টান্টদের মধ্যে বিরোধ অনেকটা কমে গিয়েছিল। অবশ্য যতটা কমার আশা করা হয়েছিল ততটা কমে নি, কারণ সামাজিক বাধা ও পোপের প্রভাব এর অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়। বিশ্ব একজন অসীম শক্তির উৎস ঈশ্বরের দ্বারা চালিত এই ধারণাও অনেকের মধ্যে ছিল।
  • (৩) বিজ্ঞানী গ্যালিলিও বাইবেলের তত্ত্বের বিরুদ্ধে বিজ্ঞানকে উপস্থাপিত করে পিছিয়ে আসেন। অবশ্য বিজ্ঞানীরা ঈশ্বরীয় তত্ত্বকে সম্পূর্ণ খারিজ করতে পারেন নি। কিন্তু তারা অবিরাম বিজ্ঞান আলোচনার দ্বারা ধর্মীয় হানাহানি নিয়ে আলোচনার পথকে অনেকখানি ঘুরিয়ে দিয়েছিলেন।
  • (৪) বিজ্ঞান চর্চা ধর্মসংস্কার আন্দোলন-এর পটভূমি রচনা করেছিল এবং যে মানবতা ও যুক্তিবাদের একটি অন্যতম রাস্তা তা প্রমাণ করেছিল। মানবতা আন্দোলনের ভেতর দিয়ে জাগ্রত হয়ে উঠেছিল খ্রিষ্টান মানবতাবাদ ও ধর্ম নিরপেক্ষ মানবতাবাদ।
  • (৫) বিজ্ঞান বিপ্লবের কালে যখন স্বতঃসিদ্ধ প্রমাণের দিকে পৃথিবীর অগ্রসর ঘটল, যুক্তিবাদ জায়গা করে নিল এবং কার্যকারণ সম্পর্ক অনুসারে জ্ঞানের বিশিষ্ট ভূমিকা লক্ষ্য করা গেল। আর তখনই ধর্ম নিরপেক্ষ মানবতাবাদ বিশেষ জায়গা করে নিয়েছিল।

বৈজ্ঞানিক বিপ্লবে বিজ্ঞানের প্রাতিষ্ঠানিকিকরণ

  • (১) বিজ্ঞান বিপ্লব প্রমাণ করেছিল যে তথ্য সংগ্রহ, পর্যবেক্ষণ ও গবেষণা লব্ধ প্রমাণ ছাড়া, যুক্তির ভিত্তি ছাড়া বিজ্ঞান চলতে পারে না। ফলে তত্ত্বগতভাবে কুসংস্কারের বিরুদ্ধে ধর্মীয় অনাচারের বিরুদ্ধে জেহাদ তোলা সহজ হয়েছিল। সমৃদ্ধ হয়েছিল আবিষ্কারের জগৎ।
  • (২) এইসব চিন্তা ভাবনা ঘটনার হাত ধরে যেমন বিজ্ঞান বিপ্লব, প্রযুক্তি বিপ্লব ঘটেছিল ঠিক তেমনি সঙ্গে সঙ্গে প্রাতিষ্ঠানিক বিজ্ঞান চিন্তার জন্ম হয়েছিল। মুদ্রণ শিল্পের উন্নতির জন্য বিভিন্ন সাময়িক পত্রিকা প্রকাশিত হয়েছিল। এগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল ‘Philosophical Journal’ এই পত্রিকায় নতুন আবিষ্কার ও বিজ্ঞানের নানা তাত্ত্বিক প্রবন্ধ থাকতো।
  • (৩) ‘Royal Society’ নামে একটি বিজ্ঞান সভা স্থাপিত হয়েছিল। রবার্ট হুক আবিষ্কৃত প্রসারণতত্ত্ব এবং Hooke’s law, তাঁর প্রবন্ধ এখানে পাঠ করা হয়েছিল। এছাড়া স্থাপিত হয়েছিল ‘French Royal Academy’।
  • (৪) ধীরে ধীরে পাম্পিং নৌ শিল্প সমরাস্ত্র হাইড্রোলিক্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং এর মত জটিল বিষয়ে গবেষণা গ্রন্থ এবং শিক্ষাদানের উদ্ভব হয়েছিল বিশেষত পশ্চিম ইউরোপের দেশগুলিতে। এরপর এসেছিল আইজাক নিউটনের নাম। তাঁর বিখ্যাত গ্রন্থ ‘Principia Mathematica’ এবং মধ্যাকর্ষণ তত্ত্ব বিজ্ঞানের জগতে আরও এক বৈপ্লবিক আলোড়নের সৃষ্টি করে।

বৈজ্ঞানিক বিপ্লব কি বৈপ্লবিক?

  • (১) ষোড়শ-সপ্তদশ শতকের বিজ্ঞান বিপ্লবকে কতখানি বৈপ্লবিক বলা চলে এ বিষয়ে পণ্ডিতমহলে বিতর্কের শেষ নেই। বিজ্ঞান সাধনা মানুষের অনুসন্ধিৎসু মনের সমগ্র কৌতুহল পূরণ করতে পারে নি। বিশ্ব চরাচরের ক্ষেত্র যে অসীম তার সবক্ষেত্রে পরিবর্তন সাধন বিজ্ঞান সাধনার পক্ষে সম্ভব হয় নি।
  • (২) জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা গ্রহ নক্ষত্রের আবর্তনের তত্ত্ব তুলে ধরলেও তাঁর বিজ্ঞান সম্মত ব্যাখ্যা দিতে পারেন নি। বিজ্ঞান চর্চার জয়যাত্রা প্রসারিত হয়েছিল ঠিকই কিন্তু মানুষের একাংশের জ্যোতিষশাস্ত্রের প্রতি বিশ্বাস অটুট ছিল। এদের চোখে জ্যোর্তিবিজ্ঞান ও জ্যোতিষশাস্ত্রের মধ্যে কোনো পার্থক্য ছিল না।
  • (৩) অবশ্য রেনেসাঁসের যুগের অন্যতম মনীষী পিকোদেল্লা মিরানদোলা আবহাওয়া তত্ত্ব সংগ্রহ করে জ্যোতিষশাস্ত্রের অসারতা প্রমাণ করার চেষ্টা করেন। অন্যদিকে আবার বিশিষ্ট পণ্ডিত, ফিসিনো গ্রহের তথাকথিত প্রভাবকে অগ্রাহ্য করেন নি। এই যুগের বিশিষ্ট বৈজ্ঞানিকদের একাংশ মনে করতেন গবেষণা ও ধর্মাচরণের মধ্যে কোনো তফাৎ নেই। বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের গতি প্রকৃতির মধ্যে ঐশ্বরিক মহিমাকে তারা স্বীকার করেছেন।
  • (৪) নিউটন তাঁর বিখ্যাত গ্রন্থ ‘প্রিন্সিপিয়া’তে উল্লেখ করেছেন যে সূর্য, গ্রহ এবং ধূমকেতু নিয়ে গড়ে ওঠা অসীম সুন্দর জগতের পরিচালক হলেন অসম্ভব মেধাবী ও ক্ষমতাসম্পন্ন এক সত্তার। তার আদেশেই এগুলি পরিচালিত হচ্ছে। রবার্ট বয়েলের বিজ্ঞান সাধনাও প্রোটেস্টান্ট ধর্মের প্রভাবে প্রভাবিত হয়েছে।
  • (৫) সেদিক দিয়ে বিচার করলে বিজ্ঞান বিপ্লব আদৌ বিপ্লব কিনা এই নিয়ে সংশয় থেকেই যায়। তবে বলা যেতে পারে বিজ্ঞান বিপ্লব ছিল আধুনিক সভ্যতার অন্যতম অবদান।

উপসংহার :- আলোচ্য পর্বে বৈজ্ঞানিক গবেষণা ও আবিষ্কারসমূহ প্রকৃতি ও ভৌত জগৎ সম্বন্ধে মানুষের প্রচলিত ধ্যানধারণার প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে এর বৈজ্ঞানিক রূপান্তর ঘটাতে সাহায্য করেছিল।

(FAQ) বৈজ্ঞানিক বিপ্লব সম্পর্কে জিজ্ঞাস্য?

১. মাধ্যাকর্ষণ তত্ত্ব আবিষ্কার করেন কে?

স্যার আইজ্যাক নিউটন।

২. ‘প্রিন্সিপিয়া’ গ্রন্থটি কার রচনা?

স্যার আইজ্যাক নিউটন।

৩. ‘নোভাম অর্গানাম’ গ্রন্থের রচয়িতা কে?

ফ্রান্সিস বেকন।

৪. বিজ্ঞানের দর্শন তৈরিতে অগ্রগণ্য ছিলেন কে?

রেনে দেকার্ত।

Leave a Comment