বিশ্বকর্মা পূজা

বিশ্বকর্মা পূজা প্রসঙ্গে সূর্যের গতি অনুযায়ী বিশ্বকর্মা পূজা, বিশ্বকর্মা পূজার দিন, বিভিন্ন দেশ ও রাজ্যে বিশ্বকর্মা পূজা, প্রতিবছর একই দিনে বিশ্বকর্মা পূজা, দীপাবলীর পর বিশ্বকর্মা পূজা, বিশ্বকর্মা পূজার দিনে ঘুড়ি উৎসব, বিশ্বকর্মা পূজা পদ্ধতি ও বিশ্বকর্মা পূজার গুরুত্ব সম্পর্কে জানবো।

বিশ্বকর্মা পূজা

উৎসববিশ্বকর্মা পূজা
ধরণহিন্দু ধর্মীয় উৎসব
সময়ভাদ্র বা কন্যা সংক্রান্তি
বাংলা তারিখভাদ্র মাসের শেষ দিন
ইংরেজি তারিখ১৭ সেপ্টেম্বর
সংঘটনবার্ষিক
পালনকারীহিন্দু সম্প্রদায়
দেবশিল্পী বিশ্বকর্মা পূজা

ভূমিকা :- হিন্দু ধর্মীয় সম্প্রদায়ের একটি বিশেষ উৎসব হল বিশ্বকর্মা পূজা বা বিশ্বকর্মা জয়ন্তী। হিন্দু ধর্মের স্থাপত্য দেবতা বিশ্বকর্মার সন্তুষ্টি লাভের আশায় এই পূজা করা হয়। বিশ্বকর্মা দেবতা কে স্বয়ম্ভু এবং বিশ্বের স্রষ্টা হিসাবে বিবেচনা করা হয়।

সূর্যের গতি অনুযায়ী বিশ্বকর্মা পূজা

হিন্দু ধর্মের অন্যান্য পূজার সময়কাল চাঁদের গতি-প্রকৃতির উপর নির্ধারিত হলেও বিশ্বকর্মার পূজার সময়কাল সূর্যের গতি প্রকৃতির উপর নির্ভর করে নির্ধারিত হয়। এই নিয়ম অনুযায়ী সূর্য যখন সিংহ রাশি থেকে কন্যা রাশিতে প্রবেশ করে তখন উত্তরায়ন শুরু হয়। এই উত্তরায়ণের সময়েই দেবতারা নিদ্রা থেকে জেগে ওঠেন এবং বিশ্বকর্মার পূজার আয়োজন শুরু করা হয়।

বিশ্বকর্মা পূজার দিন

হিন্দু পঞ্জিকা অনুসারে বিশ্বকর্মা পূজার দিনটি ‘কন্যা সংক্রান্তি’ তে পড়ে। গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জী অনুযায়ী এটি সাধারণত প্রতি বছর ১৬ থেকে ১৭ সেপ্টেম্বরের মধ্যে উদযাপিত হয়। দিনটি ভারতীয় সৌর বর্ষপঞ্জি এবং বঙ্গাব্দের ভাদ্র মাসের শেষ দিন। সৌর ক্যালেন্ডারে ভারতীয় ভাদ্র মাসের শেষ দিন।

দেশ ও রাজ্যে বিশ্বকর্মা পূজা

বাংলাদেশ, ভারত -এর আসাম, উত্তরপ্রদেশ, কর্ণাটক, পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, ঝাড়খণ্ড, ওড়িশা এবং ত্রিপুরা রাজ্যে সৌর বর্ষপঞ্জী অনুসারে দিনটি বিশ্বকর্মা পূজা হিসেবে পালিত হয়। আমাদের প্রতিবেশী দেশ নেপাল -এও এই উৎসব উদযাপিত হয়।

ভারতে দীপাবলির পর বিশ্বকর্মা পূজা

তবে কোনো কোনো অঞ্চলে অক্টোবর-নভেম্বর মাসে দীপাবলির একদিন পর গোবর্ধন পূজার সাথেও বিশ্বকর্মা পূজা পালন করা হয়ে থাকে।

প্রতি বছর একই দিনে বিশ্বকর্মা পূজা

  • (১) হিন্দু ধর্মের সব দেব-দেবীর পূজা তিথি মেনে হলেও ক্যালেন্ডারে প্রতি বছরের জন্য কোনও নির্দিষ্ট দিন না। অথচ বিশ্বকর্মা পূজা প্রায় প্রতি বছর ১৭ সেপ্টেম্বর উদযাপিত হয়। বিদ্যার দেবী সরস্বতী, অর্থের দেবী লক্ষ্মী বা শক্তির দেবী দুর্গা-কালী সবার পূজারই কোনও বাঁধা ধরা তারিখ নেই।
  • (২) কিন্তু দেবশিল্পী বা দেবতাদের ইঞ্জিনিয়ার বিশ্বকর্মার পুজো মানেই ১৭ সেপ্টেম্বর। ইংরেজি ক্যালেন্ডারে এই দিনটি কেন স্থির তা জানতে একটু পঞ্জিকা দেখে নিতে হয়। হিন্দু ধর্মে সব দেব-দেবীরই পূজার তিথি স্থির হয় চাঁদের গতি প্রকৃতির উপর নির্ভর করে। চান্দ্র পঞ্জিকা অনুসরণ করা হয়ে দিন স্থির করা হয়ে থাকে।
  • (৩) অন্যদিকে বিশ্বকর্মার পূজার তিথি স্থির হয় সূর্যের গতি প্রকৃতির উপর ভিত্তি করে। যখন সূর্য সিংহ রাশি থেকে কন্যা রাশিতে প্রবেশ করে, তখনই সময় আসে উত্তরায়ণের। দেবতারা নিদ্রা থেকে জেগে ওঠেন এবং শুরু হয় বিশ্বকর্মার পূজার আয়োজন। হিন্দু পঞ্জিকার দুই প্রধান শাখা সূর্যসিদ্ধান্ত এবং বিশুদ্ধসিদ্ধান্ত এই বিষয়ে একমত।
  • (৪) প্রতি রাশিতে সূর্য যেহেতু মোটামুটি এক মাস করে অবস্থান করে, তাই বিভিন্ন রাশিতে সূর্যের গোচরের দিন স্থির। প্রায় প্রতি বছরই সূর্য ১৭ সেপ্টেম্বর কন্যা রাশিতে গোচর করে, আর সেদিনই হয় বিশ্বকর্মা পূজা।
  • (৫) আরও একটু স্পষ্ট করে বলা যায় যে, বিশ্বকর্মার পূজার দিন ভাদ্র মাসের শেষ তারিখে নির্ধারিত। এই ভাদ্র সংক্রান্তির আগে বাংলা পঞ্জিকায় পাঁচটি মাসের উল্লেখ রয়েছে। এই পাঁচটি মাসের দিন সংখ্যাও প্রায় বাঁধাধরাই। সর্ব সাকুল্যে ১৫৬টি দিন।
  • (৬) এই নিয়ম ধরে বাংলা পঞ্জিকা মতে বিশ্বকর্মা পূজার যে তারিখটি বেরোয়, তা ইংরেজি ক্যালেন্ডারের ১৭ সেপ্টেম্বরেই পড়ে। কোনও কোনও বছরে এই পাঁচ মাসের মধ্যে কোনো একটি মাস যদি ২৯ বা ৩২ দিনের হয়, একমাত্র তখনই বিশ্বকর্মা পূজার দিন পিছিয়ে বা এগিয়ে যায়। তবে তা খুবই ব্যতিক্রমী ঘটনা।

শিল্প কারখানা ও দোকানে বিশ্বকর্মা পূজা

বিশ্বকর্মা পূজা মূলত কারখানা, শিল্পপ্রতিষ্ঠান ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে উদযাপন করা হয়। প্রায়শই দোকানের মেঝেতে পূজার আয়োজন করা হয়। এই সময় দোকান কিংবা শিল্প প্রতিষ্ঠানের সকল কর্মী একসাথে এক জায়গায় সমবেত হয়ে বিশ্বকর্মা পূজা করে।

দেবশিল্পী বিশ্বকর্মার মূর্তি স্থাপন

কখনো কখনো বিশ্বকর্মার মূর্তি স্থাপন করে কিংবা কখনও কখনও পটে আঁকা চিত্র সামনে রেখে তার পূজা করা হয়ে থাকে।

নানান পেশার মানুষের বিশ্বকর্মা পূজা উদযাপন

দেবতা বিশ্বকর্মার সন্তুষ্টি অর্জন ও তার প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে কেবল প্রকৌশলী কিংবা স্থপতি সম্প্রদায় নয়, সমস্ত ধরনের কারিগর, ছুতার, মিস্ত্রি, কামার-কুমার, স্বর্ণকার, শিল্প কর্মী, কারখানার শ্রমিক, ঢালাইকর সহ অনেক ধরনের পেশার মানুষ তাঁর পূজা করে।

বিশ্বকর্মার কাছে প্রার্থনা

বিভিন্ন পেশার মানুষেরা আরও উন্নত ভবিষ্যতের জন্য, নিরাপদ কাজের পরিস্থিতি এবং নিজেদের দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে সর্বোপরি নিজ নিজ ক্ষেত্রে সাফল্যের জন্য দেবতা বিশ্বকর্মার কাছে প্রার্থনা করে। আবার শ্রমিকেরা বিভিন্ন যন্ত্রপাতি সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য প্রার্থনা করে। কখনো কখনো কারিগরেরা এই সব যন্ত্রপাতি বিশ্বকর্মার নামে সমর্পন করে এবং ওই সময় সেই সব যন্ত্রপাতি ব্যবহারে বিরত থাকে।

দেবশিল্পী বিশ্বকর্মা পূজার দিন ঘুড়ি উৎসব

এই দিন পূজার পরে কোনও কোনও এলাকায় সমবেতভাবে ঘুড়ি ওড়ানো হয়। বিশ্বকর্মা পূজার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে ঘুড়ি উত্‍সব। বিশ্বকর্মা পূজার দিন ঘুড়ি না ওড়ালে যেন সবটাই ফাঁকা ফাঁকা লাগে। এই আধুনিক জেট যুগে বিশ্বকর্মা পূজায় আকাশে ঘুড়ির মেলা কমে এলেও ভো-কাট্টার নির্মল আনন্দ এখনও আকর্ষণ করে ছেলে-বুড়ো সবাইকেই।

যুগ যুগের নির্মাতা বিশ্বকর্মা

বিশ্বাস করা হয় যে ভগবান বিশ্বকর্মা সত্যযুগের স্বর্গ, ত্রেতাযুগের লঙ্কা, দ্বাপরের দ্বারকা এবং কলিযুগের হস্তিনাপুর সৃষ্টি করেছিলেন। এমনকি সুদামাপুরীও ভগবান বিশ্বকর্মা নির্মাণ করেছিলেন।

বিশ্বকর্মা পূজা পদ্ধতি

দেবশিল্পী বিশ্বকর্মা পূজার দিনে দেবতাদের শিল্পী বিশ্বকর্মাকে পূজা করা হয়। বিশ্বকর্মা হিন্দুদের এমন একজন দেবতা যাকে বলা হয় বিশ্বের প্রথম ইঞ্জিনিয়ার। এই পূজার দিনে কলকারখানার মেশিনগুলি পরিষ্কার করা হয় এবং লোহার তৈরি সরঞ্জাম ব্যবহার করা হয় না। সকালে ঘুম থেকে উঠে স্নান করে ভগবান বিষ্ণু ও বিশ্বকর্মার মূর্তি পূজা করা হয়।

  • (১) সবার প্রথমে স্নান সেরে পরিষ্কার এবং শুদ্ধ কাপড় পরে ঠাকুর ঘরে ঢুকতে হবে, তারপর বিশ্বকর্মা পূজার উপকরণগুলি একে একে সাজিয়ে নিতে হবে।
  • (২) গঙ্গা জল দিয়ে ঘট ভরে ঘটের উপরে আমের পাতা সহ শীষ যুক্ত ডাব রাখতে হবে, এরপর ঘট পাত্রটি যদি মাটির হয় তবে ঘট পাত্রটিকে পাটের দড়ির বেড় এর উপর রাখতে হবে। এরপর খড়ি মাটি দিয়ে পুজোর স্থানে আলপনা আঁকতে হবে।
  • (৩) তারপরে আতপ চালের নৈবেদ্য সাজিয়ে রাখতে হবে। এরপর ফুল, বেলপাতা দিয়ে বিশ্বকর্মা পূজার বই পড়ে পূজা শুরু করতে হবে।
  • (৪) বিষ্ণু ও বিশ্বকর্মা, উভয়কেই পুজো করলে পঞ্চমেব, পঞ্চামৃত এবং মিষ্টি নিবেদন করতে হবে। বিশ্বকর্মা পূজার নিয়ম অনুযায়ী বিশ্বকর্মা পূজা পদ্ধতি ও মন্ত্র উচ্চারণ জানতে হবে।
  • (৫) হোম যজ্ঞ করার পর আরতি করতে হয়। ধূপ-দীপ জ্বালিয়ে আরতি করতে হবে। পুজো সম্পন্ন হলে পূজার প্রসাদ বিতরণ করলে শুভ ফল পাওয়া যায়।

দেবশিল্পী বিশ্বকর্মা পূজার গুরুত্ব

  • (১) ভগবান বিশ্বকর্মাকে বিশ্বের প্রথম প্রকৌশলী এবং স্থপতি হিসাবে বিবেচনা করা হয় এবং এই কারণেই বিশ্বকর্মা পূজার দিনে শিল্প-কারখানায় মেশিনের পূজা করা হয়। বিশ্বকর্মা সেই সম্প্রদায়ের আদিম সভ্য পুরুষ। বিশ্বকর্মা পিছিয়ে পড়া একজন জনজাতির ঐতিহাসিক এবং অপ্রতিরোধ্য প্রতিভার বিরল দৃষ্টান্ত হিসেবে পরিচিত।
  • (২) তিনি হলেন দেবতাদের কর্মকার অর্থাৎ বিশ্বের নির্মাণকর্তা। সেই কারণেই তাকে বিশ্বকর্মা বলা হয়। তাছাড়া অনেকের কাছে বিশ্বকর্মাকে স্বর্গের কারিগর হিসেবেও পরিচিত। শিল্পী ও নির্মাতাদের দেবতা হলেন বিশ্বকর্মা। কথিত আছে, বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের নকশা তৈরি করেছিলেন বিশ্বকর্মা। এইদিন কলকারখানায় যন্ত্রের পূজা করা হয়।

বিশ্বভূবনের নির্মাতা বিশ্বকর্মা

দেবতা বিশ্বকর্মা বিশ্বভুবন নির্মাণ করেন। বিষ্ণুর সুদর্শন চক্র, শিবের ত্রিশূল, কুবেরের অস্ত্র, ইন্দ্রের বর্জ্য, কার্তিকের শক্তি, প্রভৃতি তিনিই তৈরি করেছেন। শ্রী ক্ষেত্রর প্রসিদ্ধ জগন্নাথ মূর্তিও কিন্তু নির্মাণ করেছিলেন বিশ্বকর্মা। এক কথায় বলা যেতে পারে তিনি হলেন দেবতাদের ইঞ্জিনিয়ার। বিশ্বকর্মা পূজা হিন্দুদের একটি ধর্মীয় উৎসব। দেব শিল্পী বিশ্বকর্মার আশীর্বাদ কামনা করে এই পূজা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে বিভিন্ন জায়গায়।

মহাভারতে বিশ্বকর্মার উল্লেখ

ভারতের মহাকাব্য মহাভারত অনুযায়ী বিশ্বকর্মা হলেন শিল্পকলার দেবতা। সকল দেবতার প্রাসাদ তৈরি করা থেকে সকল প্রকার অলংকারের নির্মাতাও তিনিই ছিলেন। বিশ্বকর্মার চারটি বাহু, মাথায় রাজার মুকুট, হাতে জলের কলস, বই, দড়ির ফাঁস ও অপর হাতে একটি যন্ত্র। বিশ্বকর্মার বাহন হল হাতি।

বিশ্বকর্মার পুষ্পাঞ্জলি মন্ত্র

দেবশিল্পী মহাভাগ দেবণাং

বিধিবৎ কল্যাণং কুরু যে সদা

আয়ুৰ্যশঃ বলং দেহি

শিল্পে দেহি শুভাং মতি

ধনং দেহি, যশো দেহি

বিশ্বকৰ্মণ প্রসীদ মে

শিল্পচার্য্যং নমস্তুভ্যং

নানালঙ্কার ভূষিতম্

মম বিঘ্নবিনাশায় কল্যাণং

কুরু যে সদা

এষ সচন্দন পুষ্প বিল্বপত্রাঞ্জলি

ওঁম বিশ্বকর্ণে নমঃ

ওঁম বিশ্বকর্ণে নমঃ

ওঁম বিশ্বকর্ণে নমঃ

বিশ্বকর্মার শান্তি মন্ত্র :-

ওঁম স্বতি নন্দ্রো বৃদ্ধশ্রবাঃ

স্বতি নঃ পূষা বিশ্বেদাঃ

স্বস্তিনতাক্ষো অরিষ্টনেমিঃ

স্বতি ন বৃহস্পতির্ধাতু

ওঁম স্বস্তি, ওম স্বস্তি, ওঁম স্বস্তি

ওঁম দৌঁ শান্তিঃ, শান্তিঃ

অন্তরীক্ষ শান্তিঃ, বনস্পতয়ঃ শান্তিঃ

ওষধয়ঃ শান্তিঃ, সর্বাপচ্ছন্তিঃ

রোগাদি শান্তি, গ্রহপীড়াদিঃ শান্তিঃ

শান্তিরেব শান্তিঃ

ওঁম শান্তিঃ, ওঁম শান্তিঃ, ওঁম শান্তিঃ

উপসংহার :- বিশ্বকর্মা পূজা মানেই দুর্গাপুজোর ঘণ্টা বেজে গেল। আকাশে ঘুড়ির মেলা মনকে নিয়ে যায় সেই ছোটবেলায়। দেবশিল্পী বিশ্বকর্মার আরাধনা যেন এই বঙ্গভূমিতে নিয়ে আসে বাঙালির শ্রেষ্ঠ উত্‍সব দুর্গা পূজার আগমন বার্তা।

(FAQ) বিশ্বকর্মা পূজা সম্পর্কে জিজ্ঞাস্য?

১. কোন দেবতার পূজা প্রতি বছর প্রায় একই দিনে হয়?

বিশ্বকর্মা পূজা।

২. বিশ্বকর্মা পূজা উদযাপন করা হয় কখন?

ভাদ্র মাসের সংক্রান্তি বা ১৭ সেপ্টেম্বর।

৩. বিশ্বকর্মার বাহন কি?

হাতি।

৪. বিশ্বকর্মার হাতে কি থাকে?

দাঁড়িপাল্লা।

৫. বিশ্বের প্রথম ইঞ্জিনিয়ার কাকে বলা হয়?

দেবতা বিশ্বকর্মা কে।

৬. একমাত্র কোন দেবতার পূজা সূর্যের গতি প্রকৃতি অনুযায়ী পালন করা হয়?

দেবতা বিশ্বকর্মার পূজা।

Leave a Comment