কার্ল মার্কসের উক্তি ও বাণী (karl Marx Quotes in Bengali) গুলি জানবো। তাঁর বিখ্যাত উক্তিগুলি ভবিষ্যতে পদক্ষেপ নিতে আমাদের অনুপ্রাণিত করবে।
দার্শনিক, সমাজবিজ্ঞানী, অর্থনীতিবিদ হিসেবে বিখ্যাত জার্মানির কার্ল মার্কসের উক্তি ও বাণী প্রসঙ্গে তার ঐতিহাসিক বাণী, বিশ্ব সম্পর্কে বাণী, বিপ্লব সম্পর্কে বাণী, সমাজ সম্পর্কে বাণী, জাতি সম্পর্কে বাণী, পুঁজিবাদ সম্পর্কে বাণী, লেখক ও লেখা সম্পর্কে বাণী, কর্ম সম্পর্কে বাণী, শান্তি সম্পর্কে বাণী, সমাজতন্ত্র সম্পর্কে বাণী, অর্থ সম্পর্কে বাণী, সাম্যবাদ সম্পর্কে কার্ল মার্কসের বাণী, শিক্ষা সম্পর্কে কার্ল মার্কসের বাণী, যুক্তি সম্পর্কে কার্ল মার্কসের বাণী, ইতিহাস সম্পর্কে কার্ল মার্কসের বাণী, সুখ সম্পর্কে কার্ল মার্কসের বাণী এবং তার অন্যান্য বিখ্যাত উক্তি ও বাণী।
দার্শনিক কার্ল মার্কসের উক্তি ও বাণী (Philosopher Karl Marx quotes and sayings)
বিষয় | কার্ল মার্কসের বাণী |
বিশেষ পরিচিতি | চিন্তাবিদ |
মতবাদ | মার্কসবাদ |
বিখ্যাত উক্তি | গণতন্ত্রই সমাজতন্ত্রের একমাত্র পথ |
ভূমিকা :- জার্মানির প্রখ্যাত দার্শনিক কার্ল মার্কসকে সাধারণত আধুনিক সামাজিক বিজ্ঞানের অন্যতম প্রধান স্থপতি হিসাবে চিহ্নিত করা হয়। কার্ল মার্কসের বিখ্যাত উক্তিগুলি ভবিষ্যতে পদক্ষেপ নিতে আমাদের অনুপ্রাণিত করবে।
কার্লমার্কসের বাণী -১
ইতিহাস নিজেই নিজের পুনরাবৃত্তি করে। প্রথমে মর্মান্তিক ঘটনার দ্বারা আর দ্বিতীয় একটা রসিকতার দ্বারা।
কার্ল মার্কসের বাণী -২
আমলাতন্ত্রের জন্য, বিশ্ব কেবলমাত্র একটা ম্যানিপুলেশনের বস্তু।
কার্লমার্কসের বাণী -৩
বিপ্লব ইতিহাসের ইঞ্জিন।
কার্ল মার্কসের বাণী -৪
মূলধন, শ্রমিকের স্বাস্থ্য ও তার দীর্ঘ জীবনকে ততক্ষন অবধি অবহেলা করে যতক্ষন না সেটার উপর সমাজের কোনো চাপ থাকে।
কার্লমার্কসের বাণী -৫
একটি জাতি স্বাধীন হতে পারে না এবং একই সাথে অন্য জাতির উপর অত্যাচার চালিয়ে যেতে পারে। জার্মানির নিপীড়ন থেকে পোল্যান্ডকে মুক্তি না দিয়ে জার্মানির মুক্তি ঘটতে পারে না।
কার্ল মার্কসের বাণী -৬
সামাজিক প্রগতি, সমাজে মহিলাদের অবস্থানের মাধ্যমে মাপা যেতে পারে।
কার্লমার্কসের বাণী -৭
পুঁজিবাদী সমাজে মূলধন সর্বদা স্বতন্ত্র ও ব্যক্তিগত। যদিও জীবিত ব্যক্তি নির্ভরশীল এবং তার কোনো ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্য নেই।
কার্ল মার্কসের বাণী -৮
পুঁজিবাদীরা উৎপাদনের প্রযুক্তিকে বিকাশ করে আর নানা ধরনের প্রক্রিয়াকে সম্পূর্ণ সমাজে মিশিয়ে দেয়। এইসব তারা করে সম্পত্তির মূল স্রোত, মাটি আর শ্রমিকদের সম্পূর্ণ শোষন করে।
কার্লমার্কসের বাণী -৯
লেখককে বাঁচতে এবং লেখার জন্য অর্থ উপার্জন করতে হবে, কিন্তু তাকে অবশ্যই অর্থ উপার্জনের উদ্দেশ্যে বাঁচতে এবং লিখতে হবে না।
কার্ল মার্কসের বাণী -১০
যন্ত্রচালিত মেশিন অলস মানুষের সংখ্যা বাড়িয়ে দিয়েছে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই।
কার্লমার্কসের বাণী -১১
শান্তির অর্থ সাম্যবাদের বিরোধিতা করা নয়।
কার্ল মার্কসের বাণী -১২
কমিউনিজম হ’ল ইতিহাসের ধাঁধা এবং এটি নিজেই এর সমাধান হতে জানে।
কার্লমার্কসের বাণী -১৩
গণতন্ত্রই সমাজতন্ত্রের একমাত্র পথ।
কার্ল মার্কসের বাণী -১৪
কারণ সবসময় বিদ্যমান ছিল, কিন্তু সেটা সর্বদা সঠিক অবস্থায় ছিলনা।
কার্লমার্কসের বাণী -১৫
পুঁজিবাদ একজনকে মাছ ধরতে শেখান, তবে তিনি যে মাছ ধরেন তা তার নয়। তারা তাকে মাছের জন্য অর্থদানকারী ব্যক্তির অন্তর্ভুক্ত এবং যদি সে ভাগ্যবান হয় তবে তার নিজের জন্য কয়েকটি মাছ কেনার জন্য যথেষ্ট পরিমাণ বেতন দেওয়া যেতে পারে
কার্লমার্কসের বাণী -১৬
- মানসিক যন্ত্রনার একমাত্র প্রতিষেধক শারীরিক ব্যথা।
কার্লমার্কসের বাণী -১৭
- শ্রেণিহীন সমাজ হলো সমাজ ব্যবস্থার শেষ পর্যায়।
কার্ল মার্কসের বাণী -১৮
- অর্থ হল পুঁজিপতিদের হাতে শ্রমিক শোষণের হাতিয়ার।
কার্লমার্কসের বাণী -১৯
- এখন পর্যন্ত বিদ্যমান সকল সমাজের ইতিহাস হল শ্রেণী সংগ্রামের ইতিহাস।
কার্লমার্কসের বাণী -২০
- একটামাত্র ভূতই ইউরোপকে ব্যস্ত করে তুলছে – সাম্যবাদের ভূত।
কার্লমার্কসের বাণী -২১
- শান্তির অর্থ সমাজতন্ত্রের বিরোধিতার অনুপস্থিতি।
কার্ল মার্কসের বাণী -২২
- ক্ষণ হল মুনাফার উপাদান।
কার্লমার্কসের বাণী -২৩
- অভিজ্ঞতা সেই ব্যক্তির প্রশংসা করে যে সবচেয়ে বেশি মানুষকে খুশি করে।
কার্লমার্কসের বাণী -২৪
- অনেক বেশি দরকারী জিনিস উৎপাদনের ফলে অনেক অকেজো মানুষ হয়।
কার্লমার্কসের বাণী -২৫
- এক মেরুতে সম্পদের সঞ্চয় একই সময়ে দুখ, পরিশ্রমের যন্ত্রণা, দাসত্ব, অজ্ঞতা, বর্বরতা, মানসিক অবক্ষয়, বিপরীত মেরুতে জমা হয়।
কার্ল মার্কসের বাণী -২৬
- মায়ের যত্ন ছাড়াই তারা যে মুহূর্তে থাকতে পারে, সেই মুহূর্ত থেকে সমস্ত শিশুর শিক্ষা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানে থাকবে।
কার্লমার্কসের বাণী -২৭
- মৌলবাদী হওয়া মানে জিনিসগুলিকে শিকড় দিয়ে ধরা।
কার্লমার্কসের বাণী -২৮
- প্রয়োজন সচেতন না হওয়া পর্যন্ত অন্ধ। স্বাধীনতা প্রয়োজনের চেতনা।
কার্লমার্কসের বাণী -২৯
- পুরুষের চেতনা তাদের সত্তাকে নির্ধারণ করে না, বরং তাদের সামাজিক সত্তাই তাদের চেতনা নির্ধারণ করে।
কার্ল মার্কসের বাণী -৩০
- এটা ইতিহাস নয় যা পুরুষদের অর্জনের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করে – যেন এটি একজন স্বতন্ত্র ব্যক্তি – তার নিজের প্রান্ত। ইতিহাস তাদের উদ্দেশ্য সাধনে পুরুষদের কার্যকলাপ ছাড়া আর কিছুই নয়।
কার্লমার্কসের বাণী -৩১
- অর্থনৈতিক ভিত্তি পরিবর্তন করুন এবং আপনি মানুষকে পরিবর্তন করবেন।
কার্লমার্কসের বাণী -৩২
- আমাদের কোন সহানুভূতি নেই এবং আমরা আপনার কাছ থেকে কোন সহানুভূতি চাই না। যখন আমাদের পালা আসবে, আমরা সন্ত্রাসের অজুহাত দেব না।
কার্লমার্কসের বাণী -৩৩
- পুরুষদের ধারণা তাদের বস্তুগত অবস্থার সবচেয়ে সরাসরি উদ্ভাস।
কার্ল মার্কসের বাণী -৩৪
- যুক্তি সবসময় বিদ্যমান, কিন্তু সবসময় যুক্তিসঙ্গত আকারে নয়।
কার্লমার্কসের বাণী -৩৫
- আমাদের এটা কখনোই বলা উচিত নয় যে, একটা মানুষের এক ঘন্টার মূল্য অন্য আরেকজন মানুষের এক ঘন্টার মূল্যের সমতুল্য। বরং আমাদের এটা বলা উচিত যে, ওই এক ঘন্টা সময়ের মধ্যে একটা মানুষ ঠিক ততটাই দামী যতটা অন্য বাকি মানুষরাও।
কার্লমার্কসের বাণী -৩৬
- উপযোগের বস্তু না হলে কোনো কিছুরই মূল্য থাকতে পারে না।
কার্লমার্কসের বাণী -৩৭
- গণতন্ত্র হল সমাজতন্ত্রের রাস্তা।
কার্ল মার্কসের বাণী -৩৮
- নিপীড়িতদের প্রতি কয়েক বছরে একবার সিদ্ধান্ত নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয় যে নিপীড়ক শ্রেণীর কোন বিশেষ প্রতিনিধি তাদের প্রতিনিধিত্ব করবে এবং তাদের দমন করবে।
কার্লমার্কসের বাণী -৩৯
- যখন ভুক্তভোগীরা চিন্তা করতে শিখবে, তখন চিন্তাবিদরা কষ্ট পেতে শিখবে।
কার্লমার্কসের বাণী -৪০
- মানুষ সবচেয়ে আক্ষরিক অর্থে একটি রাজনৈতিক প্রাণী, নিছক একটি গ্রিগারিয়াস পশু নয়, এমন একটি প্রাণী যা নিজেকে সমাজের মধ্যেই আলাদা করতে পারে।
কার্লমার্কসের বাণী -৪১
- আপনি যদি জনগণকে তাদের ইতিহাস থেকে বিচ্ছিন্ন করতে পারেন, তাহলে তাদেরকে সহজেই প্ররোচিত করা যাবে।
কার্ল মার্কসের বাণী -৪২
- পূর্ববর্তী সকল সমাজের ইতিহাস ছিল শ্রেণী সংগ্রামের ইতিহাস
কার্লমার্কসের বাণী -৪৩
- আপনার নিজের পথ অনুসরণ করুন, মানুষ যাই বলুক না কেন।
কার্লমার্কসের বাণী -৪৪
- আপনাকে অবশ্যই সচেতন হতে হবে যে শ্রমের জন্য পুরষ্কার এবং শ্রমের পরিমাণ বেশ ভিন্ন জিনিস।
কার্লমার্কসের বাণী -৪৫
- তোমাকে সুখী করে এমন মানুষদের নিজের আশেপাশে রাখো। যারা তোমায় হাসায়, তোমার প্রয়োজনে সহায়তা করে, যারা সত্যিকারের যত্ন নেয়, তাঁরা তোমার জীবনে মূল্যবান। বাকিরা সময়ের সঙ্গে চলে যাবে।
কার্ল মার্কসের বাণী -৪৬
- শাসক শ্রেণী কমিউনিস্ট বিপ্লবে কাঁপুক। সর্বহারা শ্রেণীর কাছে তাঁদের শৃঙ্খলা ছাড়া হারাবার কিছুই নেই। তাঁদের জয়ের জন্য একটি গোটা বিশ্ব রয়েছে। সব দেশের শ্রমজীবিরা ঐক্যবদ্ধ হোক।
কার্লমার্কসের বাণী -৪৭
- প্রকৃতির নিয়মের ওপরে ওঠা একেবারেই অসম্ভব, যেটা ঐতিহাসিক পরিস্থিতিতে বদল হতে পারে। সেটা শুধুমাত্র এমন একটা রূপ, যার মধ্যে সেই নিয়ম তখনও কার্যকর থাকে।
কার্লমার্কসের বাণী -৪৮
- অর্থ হল পুঁজিপতিদের হাতে শ্রমিক শোষণের হাতিয়ার।
কার্লমার্কসের বাণী -৪৯
- যত অধিক; শ্রমের বিভাজন আর যন্ত্রপাতির ব্যবহার বাড়তে থাকবে, ততই শ্রমিকদের মধ্যে প্রতিযোগীতা আরো বাড়বে এবং তাদের বেতনও অনেক কমে যাবে।
কার্ল মার্কসের বাণী -৫০
- ধর্ম দীন দরিদ্র প্রানীদের কাছে একটি দুঃখ, নিষ্ঠুর বিশ্বের কাছে হয় হৃদয় আর নিষ্প্রাণ পরিস্থিতির কাছে প্রাণ হয়।
কার্লমার্কসের বাণী -৫১
- বিশ্বের শ্রমিকরা একত্রিত হও, তোমাদের কাছে হারানোর মতো কিছুই নেই শুধুমাত্র নিজেদের বাঁধন ছাড়া।
কার্লমার্কসের বাণী -৫২
- ইতিহাস কিছুই করেনা। তার কাছে অপার ধন-সম্পত্তি বলে কিছুই থাকেনা বা সে কখনই অন্যদের সাথে যুদ্ধ করেনা, এইসব তো বাস্তবে মানুষেরা করে।
কার্লমার্কসের বাণী -৫৩
- যে কোনো মানুষ যে ইতিহাস সম্বন্ধে সামান্যটুকু জানে, সে নিশ্চই এটা বোঝে যে, মহান সমাজের পরিবর্তন কখনোই মহিলাদের প্রগতি ছাড়া সম্ভব নয় | সামাজিক প্রগতি, মহিলাদের সামাজিক অবস্থানের উপর নির্ভর করে।
কার্ল মার্কসের বাণী -৫৪
- প্রয়োজন ততক্ষণ অন্ধ থাকে যতক্ষণ না সেটার এটা জ্ঞান হয় যে, স্বাধীনতাই হলো প্রয়োজনের চেতনা।
কার্লমার্কসের বাণী -৫৫
- ধনী মানুষরা দরিদ্রদের জন্য অনেক কিছুই করতে পারেন, কিন্তু তাদের ওপর থেকে তারা কখনই সরতে পারেন না।
কার্লমার্কসের বাণী -৫৬
- সমাজতন্ত্রবাদ -এর সিদ্ধান্তকে একটি বাক্যেই প্রকাশ করা যেতে পারে – সমস্ত নিজেস্ব সম্পত্তিকে বাতিল করে দেওয়া হোক।
কার্লমার্কসের বাণী -৫৭
- সময়ই সবকিছু মানুষ কিছু নয়।
কার্লমার্কসের বাণী -৫৮
- সম্ভবত এটা বলা যায় যে, মেশিন চালিত যন্ত্রপাতি নির্দিষ্ট শ্রমের বিরোধকে চাপা দেওয়ার জন্য পুঁজিপতিদের দ্বারা লাগানো এক-একটি হাতিয়ার।
কার্লমার্কসের বাণী -৫৯
- প্রচুর ব্যবহার যোগ্য পন্যের উৎপাদনের পরিণাম, প্রচুর বেকার লোক হয়ে থাকে।
কার্ল মার্কসের বাণী -৬০
- ধর্ম হয় মানুষের আফিম।
কার্লমার্কসের বাণী -৬১
- আমলাতন্ত্রের জন্য, বিশ্ব কেবলমাত্র একটা ম্যানিপুলেশনের বস্তু।
কার্লমার্কসের বাণী -৬২
- পুঁজিবাদীরা উৎপাদনের প্রযুক্তিকে বিকাশ করে আর নানা ধরনের প্রক্রিয়াকে সম্পূর্ণ সমাজে মিশিয়ে দেয়। এইসব তারা করে সম্পত্তির মূল স্রোত, মাটি আর শ্রমিকদের সম্পূর্ণ শোষন করে।
কার্লমার্কসের বাণী -৬৩
- মানুষের সুখের জন্য প্রথম প্রয়োজন ধর্মের অন্ত।
কার্লমার্কসের বাণী -৬৪
- মূলধন, শ্রমিকের স্বাস্থ্য ও তার দীর্ঘ জীবনকে ততক্ষন অবধি অবহেলা করে যতক্ষন না সেটার উপর সমাজের কোনো চাপ থাকে।
কার্ল মার্কসের বাণী -৬৫
- উৎপাদন পদ্ধতি সংস্কৃতিকে নির্ধারণ করে।
কার্লমার্কসের বাণী -৬৬
- চিকিৎসা, সন্দেহ তথা অসুস্থতাকেও নিরাময় করে তোলে।
কার্ল মার্কসের বাণী -৬৭
- সভ্যতা এবং সাধারনত শিল্পের বিকাশ, সবসময় বনকে ধ্বংস করার ক্ষেত্রে এতটাই নিজেদের সক্রিয় রেখেছে যে, এইসবের তুলোনায় প্রত্যেকটা জিনিস যা সেইসবের সংরক্ষন আর উৎপত্তির জন্য করা হয়েছে তা খুবই নগন্য।
কার্লমার্কসের বাণী -৬৮
- লেখক ইতিহাসের কোনো আন্দোলনকে হয়তো খুব ভালোভাবে বলতে পারবে ঠিকই কিন্তু নিশ্চিত ভাবে সে সেটাকে তৈরী করতে পারবে না।
কার্লমার্কসের বাণী -৬৯
- মানুষের চিন্তা তাদের শারীরিক অবস্থার সবচেয়ে প্রতক্ষ্য উত্থান হয়ে থাকে।
[FAQ] দার্শনিক কার্ল মার্কসের উক্তি ও বাণী (Philosopher Karl Marx quotes and sayings) সম্পর্কে জিজ্ঞাস্য?
ধর্ম হল মানুষের আফিম।
মানুষের সুখের জন্য প্রথম প্রয়োজন ধর্মের বিনাশ।
সময়ই সবকিছু মানুষ কিছু নয়।