অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি

অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি -র প্রবর্তক, প্রবর্তন কাল, নীতির মূল কথা, নীতির প্রকৃত উদ্ভাবক, নীতিতে প্রথম স্বাক্ষর, বলপূর্বক স্বাক্ষরে বাধ্য, মারাঠা পেশোয়ার স্বাক্ষর, মারাঠা সামন্ত রাজাদের স্বাক্ষর, রাজপুতদের স্বাক্ষর, কোম্পানির আধিপত্য বিস্তার, স্বাক্ষরিত রাজাদের স্বাধীনতা বিসর্জন, দেশীয় রাজ্যগুলির উপর নীতির গুরুত্বগুরুত্ব, ইংরেজদের ক্ষেত্রে নীতির গুরুত্ব, ওয়েলেসলির উদ্দেশ্য ও তার উদ্দেশ্যের সফলতা সম্পর্কে জানবো।

অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি প্রসঙ্গে অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি কি, অধীনতামূলক মিত্রতা নীতির প্রবর্তক, অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি প্রবর্তনের সময়কাল, অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি প্রবর্তনের উদ্দেশ্য, অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি প্রথম গ্রহণকারী ভারতীয় রাজা, অধীনতামূলক মিত্রতা নীতির মূল কথা, অধীনতামূলক মিত্রতা নীতির শর্ত, অধীনতামূলক মিত্রতা নীতিতে প্রথম স্বাক্ষর, লর্ড ওয়েলেসলির উদ্দেশ্য ও অধীনতামূলক মিত্রতা নীতির গুরুত্ব সম্পর্কে জানব।

অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি

ঐতিহাসিক ঘটনাঅধীনতামূলক মিত্রতা নীতি
প্রবর্তকলর্ড ওয়েলেসলি
প্রবর্তন কাল১৭৯৮ খ্রিস্টাব্দ
প্রথম স্বাক্ষরহায়দ্রাবাদের নিজাম
প্রয়োগঅযোধ্যা, মালব, বুন্দেলখণ্ড, জয়পুর
অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি

ভূমিকা :- সাম্রাজ্য বিস্তারের উদ্দেশ্যে লর্ড ওয়েলেসলি ১৭৯৮ খ্রিস্টাব্দে অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি (Policy of Subsidiary Alliance) প্রবর্তন করেন।

অধীনতামূলক মিত্রতা নীতির মূল কথা

এই নীতি অনুসারে বলা হয় যে, কোনও দেশীয় রাজা এই নীতি গ্রহণ করলে,

  • (১) ইংরেজরা তাঁর রাজ্যকে বহিঃশত্রুর আক্রমণ ও আভ্যন্তরীণ বিপদ থেকে রক্ষা করবে।
  • (২) তবে ঐ রাজাকে তাঁর রাজ্যে একদল ইংরেজ সৈন্য রাখতে হবে।
  • (৩) ঐ সৈন্যবাহিনীর সংগঠন, পরিচালনা ও নেতৃত্ব থাকবে ইংরেজ সেনাপতির হাতে।
  • (৪) সেনাদলের ব্যয়নির্বাহের জন্য দেশীয় রাজ্যগুলিকে নগদ টাকা বা রাজ্যের একাংশ ছেড়ে দিতে হবে।
  • (৫) এই রাজ্যের দরবারে একজন ইংরেজ প্রতিনিধি বা রেসিডেন্ট থাকবেন।
  • (৬) কোম্পানির বিনা অনুমতিতে অপর কোনও শক্তির সঙ্গে মিত্রতা বা যুদ্ধ-বিগ্রহ করা যাবে না—অর্থাৎ এই মিত্র রাজ্যের বৈদেশিক নীতি ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নির্দেশে পরিচালিত হবে।এবং
  • (৭) রাজ্য থেকে ইংরেজ বাদে সকল ইউরোপীয়কে বিতাড়িত করতে হবে।

অধীনতামূলক মিত্রতা নীতির প্রকৃত উদ্ভাবক

লর্ড ওয়েলেসলি এই নীতির উদ্ভাবক বলে চিহ্নিত হলেও তাঁকে এই নীতির প্রকৃত স্রষ্টা বলা যায় না। কারণ,

  • (১) ওয়েলেসলি-র একশো বছর পূর্বে মারাঠারা তাদের আশ্রিত রাজ্যগুলি থেকে ‘চৌথ’ ও ‘সরদেশমুখি’ আদায় করত এবং বিনিময়ে তাদের নিরাপত্তার প্রতিশ্রুতি দিত ও তাদের বৈদেশিক সম্পর্ক নিয়ন্ত্রণ করত।
  • (২) অনেকে আবার এই প্রসঙ্গে ফরাসি সমরনায়ক দুপ্লে-র কথা বলেন। তিনিই সর্বপ্রথম অর্থের বিনিময়ে সৈন্য দিয়ে ভারতীয় নৃপতিদের সাহায্য করেন।
  • (৩) ক্লাইভ ও হেস্টিংস অনেকটা এই ধরনের শর্তেই অযোধ্যার নবাবকে সাহায্য দেন। আসলে বহু বিবর্তনের মধ্য দিয়ে ওয়েলেসলি-র আমলে এই নীতি চূড়ান্ত রূপ পরিগ্রহ করে।

অধীনতামূলক মিত্রতা নীতিতে প্রথম স্বাক্ষর

দেশীয় রাজন্যবর্গের মধ্যে সর্বাপেক্ষা দুর্বলচিত্ত, নীতিহীন, আত্মমর্যাদাহীন ও ভীরু হায়দ্রাবাদের নিজাম সর্বপ্রথম এই দাসত্বের চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন (১৭৯৮ খ্রিঃ) এবং ইংরেজ সৈন্যের ব্যয়নির্বাহের জন্য তুঙ্গভদ্রা ও কৃষ্ণা নদীর দক্ষিণস্থ রাজ্যাংশ কোম্পানিকে ছেড়ে দেন।

বলপূর্বক অধীনতামূলক মিত্রতা নীতিতে স্বাক্ষরে বাধ্য

  • (১) কোম্পানির উত্তর-পূর্ব সীমান্তরে সুরক্ষিত করার উদ্দেশ্যে লর্ড ওয়েলেসলি অযোধ্যা-কে বলপূর্বক এই চুক্তি স্বাক্ষরে বাধ্য করেন (১৮০১ খ্রিঃ)।
  • (২) এর ফলে অযোধ্যার নবাব তাঁর রাজ্যের প্রায় অর্ধাংশ—দোয়াব, নিম্ন দোয়াব, রোহিলখণ্ড, এলাহাবাদ প্রভৃতি অঞ্চল স্থায়ীভাবে কোম্পানিকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হন।
  • (৩) তাঁর রাজ্য তিনদিকে ব্রিটিশ অধিকৃত রাজ্যের দ্বারা পরিবেষ্টিত হয়ে যায়— খোলা থাকে একমাত্র উত্তরে হিমালয়ের পাদদেশ।

মারাঠা পেশোয়ার অধীনতামূলক মিত্রতা নীতিতে স্বাক্ষর

পেশোয়া দ্বিতীয় বাজিরাও ১৮০২খ্রিস্টাব্দে বেসিনের সন্ধি দ্বারা এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

মারাঠা সামান্তরাজাদের অধীনতামূলক মিত্রতা নীতিতে স্বাক্ষর

মারাঠা সামন্তরাজারা এই চুক্তি মানতে অস্বীকৃত হলে দ্বিতীয় ইঙ্গ-মারাঠা যুদ্ধ শুরু হয় এবং একে একে সিন্ধিয়া (১৮০০ খ্রিঃ), ভোঁসলে (১৮০৩ খ্রিঃ) ও হোলকার (১৮১৮ খ্রিঃ) এই চুক্তি মেনে নেন।

রাজপুতদের অধীনতামূলক মিত্রতা নীতিতে স্বাক্ষর

মালব, বুন্দেলখণ্ড, উদয়পুর, যোধপুর (১৮১৬ খ্রিঃ), জয়পুর (১৮১৮ খ্রিঃ) প্রভৃতি রাজপুত রাজ্যগুলি এই চুক্তি মেনে নেয়। ১৮১৭ থেকে ১৮২৩ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বহু রাজপুত রাজ্য এই চুক্তি স্বাক্ষর করে।

কোম্পানির আধিপত্য বিস্তার

এইভাবে ভারত-এর এক বিস্তৃত অঞ্চলে কোম্পানির আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হয়।

অধীনতামূলক মিত্রতা নীতিতে স্বাক্ষরিত রাজাদের স্বাধীনতা বিসর্জন

প্রকৃতপক্ষে, ওয়েলেসলি-র এই অধীনতামূলক মিত্রতা চুক্তি ছিল একটি ফাঁদ এবং এই ফাঁদে পড়ার অর্থ ছিল কোনও রাজা বা রাজ্যের পক্ষে নিজের স্বাধীনতা বিসর্জন দেওয়া।

দেশীয় রাজ্যের ক্ষেত্রে অধীনতামূলক মিত্রতা নীতির গুরুত্ব

অধীনতামূলক মিত্রতা চুক্তিতে স্বাক্ষর করা ছিল পরাধীনতার চুক্তিতে স্বাক্ষর করারই নামান্তর। এই নীতির ফল দেশীয় রাজ্য গুলির পক্ষে অশুভজনক হয়। যেমন –

(১) সমস্ত অধিকারহীনতা

এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করার পরিণাম ছিল আত্মরক্ষার অধিকারহীনতা, অন্য রাজ্যের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা বা রক্ষার অধিকারচ্যুতি, এবং রাজ্যের উন্নতির জন্য বিদেশি বিশেষজ্ঞ নিযুক্ত করা বা প্রতিবেশির সঙ্গে বিবাদ মেটাবার জন্য আলোচনা করার অধিকারচ্যুতি।

(২) দেশীয় রাজ্যের ক্লীবত্ব

কেবলমাত্র বৈদেশিক সম্পর্কের ক্ষেত্রেই নয়—আভ্যন্তরীণ ক্ষেত্রেও রাজ্যগুলিকে ক্লীবত্বের পর্যায়ে নামিয়ে আনা হয়। ব্রিটিশ রেসিডেন্ট দৈনন্দিন শাসন পরিচালনায় হস্তক্ষেপ করতেন এবং তাঁকে অমান্য বা উপেক্ষা করার কোনও ক্ষমতাই চুক্তিবদ্ধ ‘মিত্র’-দের ছিল না।

(৩) শোচনীয় আর্থিক অবস্থা

ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর ব্যয়নির্বাহের জন্য রাজ্যগুলিকে সাধ্যাতিরিক্ত অর্থ বার করতে হত এবং অর্থের দাবি ক্রমেই স্ফীত হয়ে উঠত। এর ফলে কৃষকদের ওপর নতুন করভার চাপানো হত, যা দেবার ক্ষমতা তাদের ছিল না। এক কথায়, এর ফলে রাজ্য আর্থিক অবস্থা শোচনীয় হয়ে পড়ে এবং কৃষকরা সর্বস্বান্ত হয়।

(৪) রাজ্যগুলির নৈতিক অবক্ষয়

মিত্রতায় আবদ্ধ রাজ্যগুলির নিরাপত্তার দায়িত্ব কোম্পানি গ্রহণ করায় রাজ্যগুলি তাদের সৈন্যসংখ্যাবহু পরিমাণে হ্রাস করে এবং বহু ক্ষেত্রে ভেঙ্গে দিতে বাধ্য হয়। পুরুষানুক্রমে সৈনিক বৃত্তিধারী লক্ষ লক্ষ সৈনিক কর্মচ্যুত হওয়ায় রাজ্যগুলিতে দারিদ্র ও নৈতিক অবক্ষয়ের প্রাদুর্ভাব ঘটে।

(৫) দস্যুদলে যোগদান

কর্মচ্যুত সেনাদের অনেকেই ভ্রাম্যমান পিণ্ডারী ও অন্যান্য দস্যুদলে যোগ দিয়ে লুঠতরাজ করে বেড়াতে শুরু করে। প্রায় দুই যুগ ধরে এরা উত্তর ভারতে আতঙ্কের কারণ ছিল।

(৬) রাজারা বিলাস ব্যসনে মগ্ন

কোম্পানি রাজ্যের নিরাপত্তার দায়িত্ব গ্রহণ করায় রাজারা প্রজাবিদ্রোহ বা সিংহাসনচ্যুত হবার আশঙ্কা থেকে মুক্ত হয়। প্রজাবর্গের কল্যাণ সাধন করা সম্পর্কে উদাসীন হয়ে তাঁরা বিলাস-ব্যসনে মগ্ন হয়ে পড়েন।

মিলের অভিমত

ঐতিহাসিক মিল বলেন যে, “নিজেদের দুর্বলতার জন্যই দেশীয় রাজন্যবর্গের অত্যাচার সীমাবদ্ধ ছিল, কিন্তু ইংরেজ শক্তির সাহায্য লাভ করায় তাদের অত্যাচার সীমাহীন হয়ে পড়ে।”

অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি সম্পর্কে মনরোর অভিমত

স্যার টমাস মনরো (Sir Thomas Munro) বলেন যে, “যেখানেই অধীনতামূলক মিত্রতা ব্যবস্থা প্রবর্তিত হচ্ছে, সেখানেই শ্রীহীন পল্লীগ্রাম এবং ক্রমহ্রাসমান জনসংখ্যা তার চিহ্ন বহন করছে।”

ইংরেজদের ক্ষেত্রে অধীনতামূলক মিত্রতা নীতির গুরুত্ব

এই চুক্তি ইংরেজদের পক্ষে খুবই সুবিধাজনক হয়েছিল। যেমন –

  • (১) এর দ্বারা কোম্পানির শক্তি ও সম্পদ যথেষ্ট পরিমাণে বৃদ্ধি পায় এবং ইংরেজদের পক্ষে সার্বভৌম শক্তিতে পরিণত হওয়া সম্ভব হয়।
  • (২) ভারতীয় শাসকদের অর্থে ইংরেজরা ভারতে এক বিশাল ও সুশিক্ষিত সেনাবাহিনী পোষার সুবিধা পায়— এর জন্য তাদের নিজেদের কোনও ব্যয় করতে হত না।
  • (৩) চুক্তির পর থেকে কোম্পানি নিজ অধিকৃত স্থান থেকে বহু দূরে— হয় কোনও মিত্র-রাজ্যভুক্ত অঞ্চলে বা কোনও শত্রু অঞ্চলে যুদ্ধ চালাত। এর ফলে কোম্পানির শাসনাধীন অঞ্চলে শান্তি বজায় থাকত, যা ব্যবসা-বাণিজ্যের পক্ষে অপরিহার্য ছিল।
  • (৪) চুক্তিবদ্ধ রাজ্যগুলির পররাষ্ট্রনীতি কোম্পানির হাতে থাকায়, এই সব রাজ্যগুলিতে অন্যান্য ইউরোপীয় শক্তির অনুপ্রবেশের সম্ভাবনা দূর হয়।
  • (৫) সংশ্লিষ্ট রাজ্যগুলিতে ইংরেজ সেনাবাহিনী থাকায় এবং প্রতিবেশি রাজ্যগুলির সঙ্গে যোগাযোগের কোনও উপায় না থাকায় সংশ্লিষ্ট রাজ্যগুলিকে অসহায়ভাবে ইংরেজদের কাছে আত্মসমর্পণ করতে হত।
  • (৬) সেনাবাহিনী হাতে থাকায় কোনও কারণে ইংরেজরা অসন্তুষ্ট হলে ‘আশ্রিত রাজাকে’ তারা অনায়াসেই বিতাড়িত করতে বা রাজাকে ‘অনুপযুক্ত’ ঘোষণা করে রাজ্যটি সরাসরি ব্রিটিশ সাম্রাজ্যভুক্ত করতে পারত।
  • (৭) এই নীতি প্রচলিত হওয়ার পর থেকে দেশীয় রাজ্যগুলি ক্রমশ পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়তে থাকে। এর ফলে ভারতীয় ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের বিপদের সম্ভাবনা হ্রাস পায়।

ওয়েলেসলির উদ্দেশ্য

লর্ড ওয়েলেসলির নিজের কথায়, এই চুক্তির উদ্দেশ্য ছিল দেশীয় রাজ্যগুলিকে ইংরেজ-বিরোধী কোনও জোট বাঁধার সুবিধা থেকে বঞ্চিত করা এবং ভারতীয় সাম্রাজ্য বিপন্ন হতে পারে, এমন সম্ভাবনা প্রতিহত করা।

ওয়েলেসলির উদ্দেশ্য সফল

বলা বাহুল্য, ওয়েলেসলির উদ্দেশ্য সফল হয়েছিল। এই নীতি ব্রিটিশদের পক্ষে কতটা লাভজনক হয়েছিল, সে সম্পর্কে জনৈক ঐতিহাসিক মন্তব্য করছেন—“খাইয়ে-দাইয়ে একটি ষাঁড়কে বেশ হৃষ্টপুষ্ট করে তোলা হয় এই উদ্দেশ্যে, যে একদিন পরমানন্দে প্রচুর মাংস ভোজন করা যাবে। ব্রিটিশরা এইভাবে ‘আশ্রিত রাজাদের উন্নতি করিয়ে দিত, যাতে ভবিষ্যতে তাকে বেশ ভালোভাবে গলাধঃকরণ করা যায়।”

উপসংহার :- ভারতে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ বিস্তারের ইতিহাসে লর্ড ওয়েলেসলি এক উল্লেখযোগ্য নাম। তিনি যখন ভারত-ত্যাগ করে যান, তখন ভারতের এক বিশাল অংশ ব্রিটিশ সাম্রাজ্য-ভুক্ত হয়েছিল। সিডনি জে. আওয়েন বলেন যে, তিনি ভারতস্থ ব্রিটিশ সাম্রাজ্যকে ভারতের ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে রূপান্তরিত করেন।

(FAQ) অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি সম্পর্কে জিজ্ঞাস্য?

১. কে কখন অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি প্রবর্তন করেন?

লর্ড ওয়েলেসলি ১৭৯৮ খ্রিস্টাব্দে।

২. কে প্রথম অধীনতামূলক মিত্রতা নীতিতে স্বাক্ষর করেন?

হায়দ্রাবাদ রাজ্যের নিজাম।

৩. কোন রাজ্যের উপর জোরপূর্বক অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি চাপিয়ে দেওয়া হয়?

অযোধ্যা।

Leave a Comment